নিজস্ব প্রতিবেদন : আর তো মাত্র কয়েকটা দিন। ক্লাবের প্রতিটি সদস্য, সমর্থক, কর্তা, প্রাক্তন ফুটবলারও হয়তো এবার দিন গোনা শুরু করে দিয়েছেন। সোনালী দিনের আগমণ হল বলে! ১লা আগস্ট, ২০২০। একশো বছরে পা রাখবে ঐতিহ্যশালী ইস্টবেঙ্গল ক্লাব। সাদা চোখে হয়তো এখনও এক বছর বাকি। কিন্তু ক্লাবের সঙ্গে জড়িত প্রতিটা মানুষের আবেগ বিচার করে দেখুন! 'বড়'দিনের আর ক'দিনই বা বাকি!


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-  এফএ কাপে আর্সেনালকে হারাল ইউনাইটেড


ভারতীয় ফুটবলে দীর্ঘ পথ চলা ইস্টবেঙ্গলের। ভারতীয় ফুটবলের এই প্রাচীন ক্লাবের এই পথ চলার কাহিনি এবার পর্দায় ফুটিয়ে তুলতে চান পরিচালক গৌতম ঘোষ। ইস্টবেঙ্গলকে নিয়ে একটি তথ্যচিত্র বানাবেন তিনি। দেশ ভাগের পর কীভাবে একের পর এক লড়াই জিতে ক্লাবের প্রতিষ্ঠা! সমাজের প্রতি ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের অবদান কী, এসবই হবে সেই তথ্যচিত্রের বিষয়বস্তু। একটা সময় এই ইস্টবেঙ্গল ক্লাবঅ হয়ে উঠেছিল এক শ্রেণীর মানুষের কাছে আশার আলো। ওপার বাংলার থেকে আসা মানুষের কাছে এই ক্লাবই হয়ে উঠেছিল প্রাণের থেকেও প্রিয়। তার পর আরেক শতাব্দীপ্রাচীন ক্লাব মোহনবাগানের সঙ্গে ইস্টবেঙ্গলের ময়দানি শত্রুতার বর্ণনাও থাকবে। 


আরও পড়ুন-  ডার্বির আগে রিল্যাক্স মুডে মোহনবাগান, প্রতিশোধের ধিকি ধিকি আগুন জ্বলছে অন্দরে


সাফল্যের নিরিখে ইস্টবেঙ্গল ক্লাব ভারতীয় ফুটবলে স্তম্ভের মতো। এমনকী, এশিয়া ফুটবলেও ইস্টবেঙ্গল ক্লাব নিজের অস্তিত্বের জানান দিয়েছে বহু আগে। সেসব লড়াইয়ের গল্পও উঠে আসবে তথ্যচিত্রে। ১৯৫৩ সালের ইউরোপ সফরের অনেকটাই থাকবে সেই তথ্যচিত্রে। ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের ভারতসেরা হয়ে ওঠার কাহিনিও জানতে পারবেন দর্শকরা। এই মুহূর্তে আই লিগের চার নম্বরে রয়েছে লাল-হলুদ শিবির। মরশুমের প্রথম ডার্বি জয়ের পর আজ দ্বিতীয় ডার্বিতে নামছে ইস্টবেঙ্গল। তার আগে তথ্যচিত্রের এমন খবর ফুটবলারদের অবশ্যই উদ্বুদ্ধ করবে।