`ঘড়ি কেলেঙ্কারি` না অপপ্রচার! মুখ খুললেন Hardik Pandya
সোমবার দেশে ফেরার পর থেকে হার্দিকের `ঘড়ি কেলেঙ্কারি`র খবর দাবানলের মতো ছড়িয়ে যায়।
নিজস্ব প্রতিবেদন: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (WT20) মিটে গেলেও 'আনফিট' হার্দিক পান্ডিয়াকে (Hardik Pandya) নিয়ে চর্চা কিছুতেই কমছে না। নিউজিল্যান্ড সিরিজের দল থেকে বাদ যাওয়ার পর এ বার তাঁকে ঘিরে 'ঘড়ি কেলেঙ্কারি' সামনে এল। যদিও ভারতের (Team India) এই অলরাউন্ডারের দাবি, এই ইস্যুতে তাঁকে ঘিরে অহেতুক অপপ্রচার চলছে।
এই বিষয়ে মঙ্গলবার টুইটারে হার্দিক প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, "সোমাবার ১৫ নভেম্বর ভোরবেলা দুবাই থেকে দেশে ফেরার পর আমি স্বেচ্ছায় মুুম্বইয়ের কাস্টমস বিভাগে গিয়ে আমার আনা জিনিসপত্রের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়েছিলাম। এবং সেটার জন্য প্রয়োজনীয় মূল্য দিতেও রাজি হয়েছিলাম। কাস্টমস অফিসে আমার যাওয়া নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার চলছে। কাস্টমস বিভাগ নাকি আমায় দুটি জিনিসের মূল্য নিয়ে হিসেব নিকেশ করছে। এটা মোটেও সঠিক তথ্য নয়।"
আরও পড়ুন: Hardik Pandya: বিপাকে হার্দিক পান্ডিয়া! ৫ কোটির ঘড়ি বাজেয়াপ্ত এয়ারপোর্টে, নেই প্রয়োজনীয় তথ্য
সোমবার দেশে ফেরার পর থেকে হার্দিকের 'ঘড়ি কেলেঙ্কারি'র খবর দাবানলের মতো ছড়িয়ে যায়। শোনা যায় দুবাই থেকে তিনি নাকি দুটি পাঁচ কোটি টাকা দামের ঘড়ি নিয়ে আসেন। তবে তাঁর কাছে সঠিক রশিদ না থাকার জন্য মুম্বই বিমানবন্দরের কাস্টমসের ফাঁদে পড়েছিলেন হার্দিক। যদিও সেই খবরকে ভুল বলে দাবি করলেন হার্দিক। তাঁর আরও দাবি দুটি ঘড়ির দাম পাঁচ কোটি নয়। বরং দেড় কোটি টাকা।
হার্দিক ফের লিখেছেন, "আমি দেশের সব নিয়মকানুন মেনে চলি এবং সমস্ত এজেন্সিকে যোগ্য সম্মান দিই। আমি মুম্বই কাস্টমস বিভাগ থেকে সমস্ত রকমের সহযোগিতা পেয়েছি ও ওদেরও আমার তরফে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছি। এই বিষয়টা মেটানোর জন্য ওদের যা যা প্রয়োজনীয় নথি লাগে, তা আমি দিতে রাজি। আমার বিরুদ্ধে আইনভঙ্গ করার সমস্ত অভিযোগ মিথ্যে। আর একটা কথা ওই দুটি ঘড়ির দাম কিন্তু পাঁচ কোটি টাকা নয়। দেড় কোটি টাকা।"
(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)