নিজস্ব প্রতিবেদন : শনিবার মেলবোর্নে তিনি ম্যাচের সেরা হয়েছেন। শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ভারতীয় দলের জয়ে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন। মাত্র ২৩ রান দিয়ে চার উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। রাধা যাদবকে নিয়ে এখন ভারতীয় ক্রিকেট মহলে চর্চা চলছে। তবে বিশ্বকাপের মাঝেও রাধা অন্য এক ব্যাপার নিয়ে চিন্তিত। বাবার জন্য। এই বয়সেও তাঁর বাবাকে সবজি বিক্রি করে জীবন যাপন করতে হয়। রাধা এবার বাবার পাশে দাঁড়াতে চান। কোনওভাবেই তিনি আর বাবাকে রাস্তায় সবজির গাড়ি নিয়ে বেরোতে দিতে চান না। বাবাকে তিনি এবার বরোদায় নিজের ফ্ল্যাটে এনে রাখতে চান।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 ভারতীয় মহিলা দল সব কটি ম্যাচ জিতে টি-২০ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠেছে। গোটা দল যেন একটা ইউনিট হিসাবে খেলছে। আর টিম গেম খেলেই যে এমন অসাধারণ সাফল্য এসেছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। হরমনপ্রিত কউরের দলের মেয়েরা এককভাবেও দুরন্ত পারফরম্য়ান্স করছেন। রাধার বাবাও প্রতিটি ম্যাচ দেখেছেন। রাধা তাঁর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করেছেন। রাধার বাবা ওমপ্রকাশ যাদব বলছিলেন, ''আমার এখন ৫৫ বছর বয়স। ও আমাকে আর সবজি বিক্রি করতে দিতে চায় না। কিন্তু আমি কি আর এই বয়সে বাড়িতে বসে থাকতে পারি?'' বছর পাঁচেক আগে কোচ প্রফুল্ল নায়েকের তত্ত্বাবধানে ট্রেনিং করবেন বলে কান্দিভলি থেকে বরোদায় চলে এসেছিলেন রাধা। তার পর থেকে বরোদায় থাকেন তিনি।


আরও পড়ুন-  কেএল রাহুলের কর্ণাটক গুটিয়ে গেল ১২২ রানে, রনজি সেমিফাইনালে অ্যাডভান্টেজ বাংলা


শনিবার শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে রাধার পারফরম্যান্স গর্বিত করেছে ওমপ্রকাশ ও প্রতিবেশিদের। অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ম্যাচে রাধাকে খেলায়নি টিম ম্য়ানেজমেন্ট। কিন্তু নিউ জিল্যান্ডের বিরুদ্ধে সুযোগ পেয়েই পারফর্ম করেন রাধা। এর পর রাধা দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হয়ে উঠেছেন।