ব্যুরো: আইলিগকে হাতে নয়, ভাতে মারার উদ্যোগ নিল আইএমজিআর। মূল লক্ষ্য অবশ্য মোহনবাগান ইস্টবেঙ্গলকে একঘরে করা। আইএসএলের নয়া তিন ফ্র্যাঞ্চাইজির জন্য দরপত্র নেওয়ার কাজ সদ্য শুরু হয়েছে। কিন্তু এটা মোটামুটি ঠিকই হয়ে গেছে যে এবারের আইএসএল হবে দশ দলের। মুম্বই সিটি এফসি আর পুনে ফ্র্যাঞ্চাইজি এবার মিলে যাচ্ছে। নতুন তিনটি দলের মধ্যে জামশেদপুর থেকে দল নামাচ্ছে টাটা গোষ্ঠী। তাঁদের হোম গ্রাউন্ড হবে রাঁচি। আমেদাবাদ থেকে আসতে পারে আদানীদে দল। আর  দশম দলটি হতে চলেছে বেঙ্গাসুরু এফসি। সুনীলরা বেঙ্গালুরু থেকেই আইএসএলে খেলবেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

প্রাথমিকভাবে আইএসএলে খেলার ব্যাপারে দ্বিধা ছিল বেঙ্গালুরু কর্তাদের। তাঁরা মোহনবাগান এবং ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে একই রাস্তায় হাঁটছিলেন। কিন্তু আইএমজিআর বেঙ্গালুরু কর্তাদের বুঝিয়েছেন তারা যে পরিমাণ টাকা খরচ করেন তার উপযুক্ত মাইলেজ পাওয়া সম্ভব একমাত্র আইএসএলে। এই টুর্নামেন্টে খেলেই তারা যে এএফসি কাপে খেলার সুযোগ পাবেন সেব্যাপারেও আশ্বস্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি দেবেন না বলে বেঙ্গালুরু কর্তারা দুই প্রধানের সঙ্গে সুর মিলিয়ে ছিলেন। সেটা নিয়েও বোঝাপড়া করে নেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। এই যাবতীয় আশ্বাসের পরই আইএসএলে খেলতে রাজি হয়ে যান বেঙ্গালুরু কর্তারা। ইতিমধ্যেই বেঙ্গালুরুর মালিক জেএসডাব্লু এবার প্রো কবাডি লিগে দল কিনেছে। ফলে আইএসএল খেলাটাই তার সঙ্গে মানানসই হবে বলে মনে করতে শুরু করেছেন বেঙ্গালুরু কর্তারা। তবে বেঙ্গালুরুর চিফ টেকনিক্যাল অফিসার মান্ধার তামানে জানিয়েছেন এএফসিতে খেলাই তাঁদের প্রধান লক্ষ্য। 


এই পদক্ষেপের মাধ্যমে মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গলকে একঘরে করার কাজটা অনেকটাই সেরে ফেলল আইএমজিআর।