নিজস্ব প্রতিনিধি : ২৩ জনের স্কোয়াড নিয়ে বিশ্বকাপে এসেছিল ক্রোয়েশিয়া। কিন্তু শেষমেশ স্কোয়াড দাঁড়ায় ২২ জনে। ক্রোয়েশিয়ার ফরোয়ার্ড নিকোলা কালিনিচকে একটাও ম্যাচে না খেলিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছিলেন কোচ লাটকে দালিচ। প্রথম ম্যাচের পরই দেশে ফিরেছিলেন কালিনিচ। বিশ্বকাপে এক মিনিটের জন্যও দেশের হয়ে খেলা হয়নি তাঁর। আর সে জন্যই বিশ্বকাপের রানার্স হওয়ার জন্য ক্রোয়েশিয়ার ফুটবলারদের যে পদক দেওয়া হয়েছে তা নিতে অস্বীকার করেছেন তিনি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-  বিশ্বকাপ ট্রফি নিয়ে স্নান করলেন বিশ্বজয়ী তারকা!


দেশ বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলেছে। কিন্তু ক্রোয়েশিয়ার এই সাফল্যে তাঁর কোনও অবদান নেই বলে মনে করেন কালিনিচ। ফলে ফিফার দেওয়া পদক তিনি নেননি। নাইজেরিয়ার বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে তাঁকে পরিবর্ত হিসাবে নামাতে চেয়েছিলেন কোচ দালিচ। কিন্তু নামতে চাননি কালিনিচ। তার পরই তাঁকে দল থেকে ছেঁটে ফেলেন ক্রোয়েশিয়ার কোচ। মিলানের হয়ে ক্লাব স্তরে খেলা কালিনিচ বিশ্বকাপ শুরুর আগে ওয়ার্ম আপ ম্যাচেও ব্রাজিলের বিরুদ্ধে খেলতে পারেননি। পিঠে ব্যাথার জন্য তাঁকে বেঞ্চে বসতে হয়েছিল। দালিচ পরে বলেছিলেন, তিনি একশো শতাংশ ফিট ফুটবলারদের নিয়ে বিশ্বকাপ যুদ্ধে নামতে চেয়েছিলেন।


আরও পড়ুন-  ইতালিয়ান ফুটবলের সোনালি দিন ফেরাবেন রোনাল্ডো: নেমার


ফ্রান্সের কাছে বিশ্বকাপ ফাইনালে হারের পর রূপোর পদক পেয়েছেন ক্রোট ফুটবলাররা। দলের অন্য ফুটবলার ও সাপোর্ট স্টাফরা কালিনিচকে পদক প্রাপকদের তালিকায় রেখেছিলেন। কিন্তু তিনি তা নিতে অস্বীকার করেন। কালিনিচের বদলে দলের একমাত্র স্ট্রাইকার মারিও মানজুকিচের উপর ভরসা রেখেছিলেন কোচ দালিচ। ছয় ম্যাচে তিনটে গোল করে কোচের ভরসার মান রেখেছিলেন মানজুকিচ।