নিজস্ব প্রতিনিধি : ২০০৯-এ লাস ভেগাসের এক হোটেলে তাঁকে ধর্ষণ করেছিলেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। এমনই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করেছিলেন ক্যাথরিন মায়োরগা নামের এক মহিলা। গত সেপ্টেম্বর নেভাদার আদালতে পর্তুগিজ তারকার বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন মায়োরগা। ইতিমধ্যে রোনাল্ডোর বিরুদ্ধে ওঠা ভয়ানক অভিযোগের সত্যতা যাচাই করতে শুরু করেছে লাস ভেগাস পুলিশ। সেই লক্ষ্যে তদন্তও শুরু করেছে তারা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-  ‘অস্ট্রেলিয়ায় ভারতের আসল পরীক্ষা হয়নি’


রিয়াল মাদ্রিদ ছেড়ে জুভেন্টাসে যোগ দেওয়ার পর থেকে রোনাল্ডো ইতালির তুরিনে বসবাস করছেন। সেখানকার প্রশাসনের কাছে এবার রোনাল্ডোর ডিএনএ চেয়ে পাঠাল লাস ভেগাস পুলিস। ইতালির পুলিশ এবার রোনাল্ডোর ডিএনএ সংগ্রহ করে লাগ ভেগাসে পাঠাবে। তদন্তের ধারা বোঝাচ্ছে, যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েই ব্যাপারটাকে দেখছে লাস ভেগাস পুলিস কর্তৃপক্ষ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ক্যাথরিনের পোশাকে ডিএনএ খুঁজে পেয়েছে পুলিস। এবার সেই ডিএনএ-র সঙ্গে রোনাল্ডোর ডিএনএ মিলিয়ে দেখতে চান তারা। 


আরও পড়ুন-  অস্ট্রেলিয়ায় টেস্ট সিরিজ জয়, কোহলি কৃতিত্ব নিয়ে বিশ্রী ব্যঙ্গ পাকিস্তান ক্রিকেটারের


রোনাল্ডোর আইনজীবী পিটার এস অবশ্য এখনও তাঁর মক্কেলকে নির্দোষ বলে দাবি করছেন। তিনি বলেছেন, ক্রিস্টিয়ানসেন বলেন, ২০০৯ সালে লাস ভেগাসে যা হয়েছিল সেটি আসলে পারস্পরিক সমঝোতার ভিত্তিতে। ফলে ডিএনএ-র মিল থাকার বিষয়টি অবাক করার মতো কিছু নয়। এক্ষেত্রে ডিএনএ সংগ্রহ তদন্তে কতটা সাহায্য করবে তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। তদন্তের জন্য আরও অনেক পথ রয়েছে। এদিকে, লাস ভেগাস মেট্রোপলিটন পুলিসের কর্মকর্তা লরা মেল্টজার পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন, আরও পাঁচটা ধর্ষণ-কাণ্ডের মতোই সমান গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে এই ব্যাপারটিকে। রোনাল্ডো মহাতারকা বলে তাঁকে কোনওরকম সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার প্রশ্নই নেই।