১৯৩ তাড়া করতে নেমে শুরুতেই, 'গেইল ভ্যাইস পানি মে'। ভারতীয় ক্রিকেট অনুরাগীরা মনে করেছিল, ওয়াংখেড়ে থেকে ইডেনের সফর পাকা করে ফেলা কেবল সময়ের অপেক্ষা। স্বপ্নভঙ্গ! অপরাজিত ৮২*। ম্যান অব দ্য ম্যাচ। ওয়াংখেড়ের নায়ক লিণ্ডন সিমন্স। ৪ বল বাকি থাকতেই জয়। ক্লাইভ লয়েডের বংশধরেরা আরও এক ইতিহাস সৃষ্টির সম্মুখীন। ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সামনে প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড। আর এই জয়ের সাফল্যে যে নাম ভারতের দুঃস্বপ্নের অধ্যায়ের নায়ক হিসেবে থাকবেন, তিনি 'লিন্ডন সিমন্স'।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তবে আউট, আউট আর আউট হয়েও বার বার ২২ গজে অপরাজিত থেকেছেন সিমন্স। কখনও নো বল তো কখনও জাদেজার অল্প একটু অসাবধানতা। অবশ্য একই ধরনের 'লাইফ' পেয়েছেন বিরাটও। তবে সিমন্সের ব্যাটিংয়ে একের পর এক লাইফ লাইনের সবথেকে ভাল ফায়দা এদিনই তুলেছেন তিনি। শেষপর্যন্ত ক্রিজে থেকে ম্যাচে দলকে জয় এনে দেওয়া।


তবে বিশ্বক্রিকেট লিন্ডনের লাইফ লাইন নিয়ে রসিকতায় মজেছে। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রাক্তন অধিনায়ক গ্র্যাম স্মিথ থেকে হার্সেল গিবস, রসিক ট্যুইটে মেতেছে ক্রিকেটাররা। 


    




"আফগানিস্তানে খেলার পর একটা ফোন কল পেয়েছিলাম। আমাকে ভারতে একটা কারণেই ডাকা হয়, দলের আমাকে দরকার। আমি সেই প্রয়োজন মিটিয়েছি। ব্যাটিং উপভোগ করেছি। ওয়াংখেড়ের আউট ফিল্ডও ছিল অনবদ্য", জয়ের পর অভিব্যক্তি লিন্ডন সিমন্সের।