নিজস্ব প্রতিবেদন: ক্রোয়েশিয়া ম্যাচের পর কার্যত শোকগাথা লেখা হয়ে গেছিল তাঁর। চর্চা শুরু হয়ে গেছিল হয়ত নাইজেরিয়া ম্যাচই মেসির শেষ বিশ্বকাপ ম্যাচ। কিন্তু তিনি তো চ্যাম্পিয়ন। তাই মেসি একটু ভেবেছিলেন অন্যরকম ভাবেই। কথায় আছে চ্যাম্পিয়নদের কখনও মুছে ফেলতে নেই। মঙ্গলবার রাতে ম্যাজিকাল মেসি সেই কথাটাই আরও একবার মনে করিয়ে দিলেন।



COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিশ্বকাপ বিদায়ের মুখ থেকে দলকে টেনে তুললেন বার্সা সুপারস্টার। আর্জেন্টিনা শিবিরে যেন দেবদূত হয়ে উঠলেন এল এম টেন। নিজের দুরন্ত গোলের পর মেসির সেলিব্রেশনটাই বলে দিচ্ছিল, কতটা চাপে ছিলেন তিনি। আর খেলার একেবারে শেষ দিকে রোহোর গোলের পর মেসির মুখে যন্ত্রণা মুক্তির বহিঃপ্রকাশ। মঙ্গলবার রাতে গোল করে শুধু দলকে টেনে তুললেন না, করে ফেললেন একগুচ্ছ রেকর্ড।


  • বিশ্বকাপ ইতিহাসের প্রথম ফুটবলার হিসাবে টিনএজার, ২০ বছরের উর্দ্ধে এবং ৩০ বছরের উর্দ্ধে  গোল করার নজির গড়লেন মেসি।



  • আর্জেন্টিনীয় ফুটবলার হিসাবে তিনটে  বিশ্বকাপে (২০১০, ২০১৪, ২০১৮) গোল করলেন এল এম টেন। আগে এই কৃতিত্ব আছে মারাদোনা আর বাতিস্তুতার।

  • নাইজেরিয়ার বিরুদ্ধে মেসির গোল এবারের বিশ্বকাপের শততম গোল।



  • বিশ্বকাপে মোট ১০৭ টা ড্রিবল করে মেসি পেছনে ফেলে দিলেন কিংবদন্তি দিয়েগো মারাদোনাকে।


নাইজেরিয়া ম্যাচ জিতে  আর্জেন্টিনা পৌঁছে গেছে নকআউটে। প্রথম লক্ষ্য পূরণ হয়েছে। তবে সামনের পথটা আরও শক্ত আর কঠিন। প্রি কোয়ার্টারে সামনে ফ্রান্স। তবে আর্জেন্টিনীয় সমর্থকদের সেদিকে ভ্রুক্ষেপ নেই। তারা মেসি ম্যাজিকে বুঁদ।