আই লিগে বড় জয় পেল মোহনবাগান
আই লিগে বড় জয় পেল মোহনবাগান। বারাসতে সালগাঁওকরকে চার-দুই গোলে হারিয়ে দিল গতবারের চ্যাম্পিয়নরা। প্রথম ম্যাচে আইজলকে তিন গোল দেওয়ার পর গোয়ার দলটিকেও চার গোল দিল সঞ্জয় সেনের দল। পরপর দুম্যাচে গোল পেলেন গ্লেন,বলবন্ত। সবুজ-মেরুন জার্সিতে প্রথম ম্যাচেই গোল পেলেন ব্রাজিলীয় ডিফেন্ডার লুসিয়ানোও। তবে এত কিছুর পরও ডার্বির আগে ডিফেন্স নিয়ে চিন্তা থেকেই গেল মোহনবাগান কোচের। আটচল্লিশ মিনিটে চার গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর দু গোল হজম করতে হল বাগান ডিফেন্সকে। আগের ম্যাচের মতই সালগাঁওকরের বিরুদ্ধেও প্রথমার্ধটা ছিল মোহনবাগানেরই। প্রথম মিনিটেই পেনাল্টি পেতে পারত সবুজ-মেরুন। তবে আট মিনিটের মধ্যেই গোল করে সবুজ-মেরুনকে এগিয়ে দেন কাতসুমি। বাইশ মিনিটে পেনাল্টি থেকে ব্যবধান বাড়ান কর্নেল গ্লেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই হেডে সবুজ-মেরুন জার্সিতে নিজের প্রথম গোলটা করে যান লুসিয়ানো। তখন মাঠ জুড়ে শুধুই সবুজ-মেরুন জার্সির দাপট। জ্যাঁকিচাদ-হাওকিপ-ডাফিদের সেভাবে দাঁত ফোটাতে দেননি শৌভিক-প্রণয়রা। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই হেডে দুরন্ত গোল করে মোহনবাগানকে চার গোলে এগিয়ে দেন বলবন্ত। কিন্তু তারপরই ম্যাচের রাশ হারিয়ে ফেলে সবুজ-মেরুন। বাগান ডিফেন্সে চাপ বাড়াতে থাকেন ডাফিরা। উনসত্তর আর পঁচাশি মিনিটে দুটো গোলও করে যান সালগাঁওকরের ডাফি আর গুরজিন্দর। দেবজিত বেশ কয়েকটা সেভ না করলে স্কোরলাইন অন্যরকম হতেও পারত। বড়ম্যাচের আগে জেজে-রাজু-প্রবীরকে পরিবর্ত হিসাবে মাঠে নামিয়ে দেখে নেন সঞ্জয় সেন। ডিফেন্সে ফাঁকফোকর থাকলেও আপফ্রন্টের পারফরম্যান্স বড়ম্যাচের আগে নিঃসন্দেহে স্বস্তিতে রাখবে বাগান থিঙ্কট্যাঙ্ককে।
ওয়েব ডেস্ক: আই লিগে বড় জয় পেল মোহনবাগান। বারাসতে সালগাঁওকরকে চার-দুই গোলে হারিয়ে দিল গতবারের চ্যাম্পিয়নরা। প্রথম ম্যাচে আইজলকে তিন গোল দেওয়ার পর গোয়ার দলটিকেও চার গোল দিল সঞ্জয় সেনের দল। পরপর দুম্যাচে গোল পেলেন গ্লেন,বলবন্ত। সবুজ-মেরুন জার্সিতে প্রথম ম্যাচেই গোল পেলেন ব্রাজিলীয় ডিফেন্ডার লুসিয়ানোও। তবে এত কিছুর পরও ডার্বির আগে ডিফেন্স নিয়ে চিন্তা থেকেই গেল মোহনবাগান কোচের। আটচল্লিশ মিনিটে চার গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর দু গোল হজম করতে হল বাগান ডিফেন্সকে। আগের ম্যাচের মতই সালগাঁওকরের বিরুদ্ধেও প্রথমার্ধটা ছিল মোহনবাগানেরই। প্রথম মিনিটেই পেনাল্টি পেতে পারত সবুজ-মেরুন। তবে আট মিনিটের মধ্যেই গোল করে সবুজ-মেরুনকে এগিয়ে দেন কাতসুমি। বাইশ মিনিটে পেনাল্টি থেকে ব্যবধান বাড়ান কর্নেল গ্লেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই হেডে সবুজ-মেরুন জার্সিতে নিজের প্রথম গোলটা করে যান লুসিয়ানো। তখন মাঠ জুড়ে শুধুই সবুজ-মেরুন জার্সির দাপট। জ্যাঁকিচাদ-হাওকিপ-ডাফিদের সেভাবে দাঁত ফোটাতে দেননি শৌভিক-প্রণয়রা। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই হেডে দুরন্ত গোল করে মোহনবাগানকে চার গোলে এগিয়ে দেন বলবন্ত। কিন্তু তারপরই ম্যাচের রাশ হারিয়ে ফেলে সবুজ-মেরুন। বাগান ডিফেন্সে চাপ বাড়াতে থাকেন ডাফিরা। উনসত্তর আর পঁচাশি মিনিটে দুটো গোলও করে যান সালগাঁওকরের ডাফি আর গুরজিন্দর। দেবজিত বেশ কয়েকটা সেভ না করলে স্কোরলাইন অন্যরকম হতেও পারত। বড়ম্যাচের আগে জেজে-রাজু-প্রবীরকে পরিবর্ত হিসাবে মাঠে নামিয়ে দেখে নেন সঞ্জয় সেন। ডিফেন্সে ফাঁকফোকর থাকলেও আপফ্রন্টের পারফরম্যান্স বড়ম্যাচের আগে নিঃসন্দেহে স্বস্তিতে রাখবে বাগান থিঙ্কট্যাঙ্ককে।