নিজস্ব প্রতিবেদন: স্ত্রীর একটা ইশারাই যথেষ্ট। আর ইশারাটা যদি মিসেস ধোনির দিক থেকে হয় তা হলে 'মিস্টার কুল' কী করতে পারেন, তা বুধবার সাক্ষী রইল চিন্নাস্বামী। আবার চিন্নাস্বামীকে 'সাক্ষী' রেখেই এদিন জায়েন্ট স্ক্রিনে বেঙ্গালুরু দেখল 'মাহি মার রাহা হ্যায়'।



COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

চিন্নাস্বামীতে তখন সবে এক্সিলেটর বাড়িয়ে রান তাড়া করতে শুরু করেছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। পর পর ছক্কা হাঁকিয়ে বেঙ্গালুরুতে ঝড় তুলছেন অম্বাতি রায়ডু এবং ধোনি। এমন সময়ই ভিভিআইপি জোন থেকে মাহির কাছে নিজের আবদার ইশারায় বুঝিয়ে দিলেন ধোনি পত্নী সাক্ষী। আরও একটা ছয় চাই... ইশারাই যথেষ্ট ছিল। বিরাটদের মেরুদণ্ডই গুড়িয়ে দিলেন 'চেন্নাইয়ের থালা'। নিজস্ব ভঙ্গিতে কেবল ব্যাটই করলেন না, ২ বল বাকি থাকতেই দলকে জেতালেন ছক্কা মেরেই। বিশ্বকাপ জেতার ভঙ্গিতে কফিনের শেষ পেরেকটা পুঁতলেন ধোনিই।



বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামীতে এক দিকে যখন হলু্দ ঝড়ে তছনছ বিরাটের ঘর, তখন বিষন্নতায় কাতর অনুষ্কা। চেনা হাসিটাই যেন উধাও। না, এবারও কাঙ্খিত জয় এল না। 'বুড়ো'দের সামনে ২০৫ রান তুলেও শেষ রক্ষা করতে পারল না কোহলির ইয়ং ব্রিগেড। কাজেই এল না ডিভিলিয়ার্সের ৩০ বলে ৬৮ রানের দুর্দান্ত ইনিংস। ৩৪ বলে ৭০ রানের যেন বাহুবলীর ইনিংস খেললেন মহেন্দ্র। ৮২ রানের ইনিংস খেলে নজর কাড়লেন রায়ডুও।