নিজস্ব প্রতিবেদন- তাঁর নেতৃত্বে ইস্টার্ন রেলের দলে খেলেছেন সদ্যপ্রয়াত কিংবদন্তি ফুটবলার পিকে বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৯৫৬ সালে মেলবোর্ন অলিম্পিকে চতুর্থ স্থানাধিকারী ভারতীয় ফুটবল দলের মিডফিল্ডার ছিলেন তিনি। ভারতীয় ফুটবলের সোনালী অতীতের অন্যতম ফুটবলার তিনি। সেই নিখিল নন্দীকেও করোভাইরাস রেয়াত করল না। ৮৯ বছর বয়স তাঁর। তবে এখনও মাঠে যান নিয়মিত। নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের হাতে ধরে ফুটবল পাঠ দেন তিনি। জান গিয়েছে, নিখিল নন্দী বাড়িতে পড়ে গিয়েছিলেন। আহত হওয়ায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। কিন্তু তাঁর করোনা টেস্ট পজিটিভ এসেছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রাক্তন অলিম্পিয়ানের শারীরিক অবস্থা এখন স্থিতিশীল। তবে তাঁর উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে। আর তাই চিকিতসকরা তাঁকে নজরে রেখেছেন। জানা গিয়েছে, গত মঙ্গলবার সন্ধের দিকে তিনি অসুস্থ বোধ করেন। এর পর ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে শুয়ে পড়ছিলেন। রাত আটটা নাগাদ তাঁর ছেলে সমীর নন্দী বাবার ঘর থেকে গোঙানির শব্দ পান। এর পর দরজা ভেঙে ঢুকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়। নিখিল নন্দীর নাক, মুখ ফেটে রক্তপাত হচ্ছিল। তড়িঘড়ি তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।


আরও পড়ুন-  সাকিবের করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ, দ্রুত অনুশীলনে ফিরছেন তারকা অলরাউন্ডার


ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের উদ্যোগে নিখিল নন্দীকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। তবে তাঁকে শেক্সপিয়র সরণীর একটি নার্সিহোম থেকে সল্টলেকের বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, তাঁর চিকিত্সায় যাবতীয় খরচ বহন করবে রাজ্য সরকার।