নিজস্ব প্রতিবেদন: হার দিয়ে শুরু, জয় দিয়ে শেষ, এক কথায় বলাই যায়  'ফ্রম ব্লান্ডার টু ওয়ান্ডার'। দক্ষিণ আফ্রিকায় ভারতের সিরিজ হারের পরও এক জয়েই রেকর্ডের তালিকায় নাম লেখালেন বিরাট কোহলি এবং কোং। ওয়ান্ডারার্সের ভঙ্গুর পিচে ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের লড়াই আর বোলিংয়ে ভুবি, শামি, বুমরাহদের আগুন-জ্বলে পুড়ে ছারখার দক্ষিণ আফ্রিকা। অবশেষে বহুপ্রতিক্ষিত জয় ভারতের। আর এই জয় দিয়েই মহারাজের মুকুট নিজের মাথায় তুলে নিলেন বিরাট কোহলি। বিশ্বের এক বনাম দুইয়ের লড়াই- এই টেস্ট অ্যাসেজের মানকেও হারিয়ে দেব, এমনই মত ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের। 



COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

টেস্ট ক্রিকেটে ২১ ম্যাচে জয়। সৌরভ গাঙ্গুলির পর বিরাট কোহলিই একমাত্র অধিনায়ক যিনি এই রেকর্ড গড়লেন। আর একটা টেস্ট জয় হলেই বিরাট ভাঙবেন 'প্রিন্স অব ক্যালকাটা'র রেকর্ড। ৩৫ ম্যাচে ২১ জয়, ৯ ড্র, ৫ হার- এমন ঈর্ষণীয় রেকর্ড আর কোনও ভারত অধিনায়কেরই নেই। যদিও মহেন্দ্র সিং ধোনি বিরাটের থেকে এখনও এগিয়েই আছেন। তবে অধিনায়ক ধোনির ২৭ জয়ের (৬০ ম্যাচ) রেকর্ডও ভেঙে দেবেন বিরাট, মত ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের একাংশের।


আরও পড়ুন- গম্ভীরের ঘরওয়াপসি, ক্যাপ্টেন নেই কেকআর-এর!


কেবল সফল অধিনায়কই নন,  দক্ষিণ আফ্রিকায় টেস্ট খেলতে আসা ব্যাটসম্যানদের মধ্যে বিরাট কোহলি ভারতের অন্যতম সফল ব্যাটসম্যানও। ৩ ম্যাচে ২৮৬ রান , গড় ৪৭। সচিন ছাড়া আর কোনও ভারতীয়রই এমন রেকর্ড নেই। দক্ষিণ আফ্রিকা (২০১০-১১) সফরে ভারতীয় হিসেবে সেরা রেকর্ড সচিন তেন্ডুলকরেরই। ৩ ম্যাচে ৩২৬ রান, গড় ৮১.৫০- সচিনের এই রেকর্ডের আগে আছেন শ্রীলঙ্কার ব্যাটসম্যান সমরাবীরা (৩ ম্যাচে ৩৩৯ রান, গড়- ৬৭.৪০) এবং পাকিস্তানের আজহার মাহমুদ (৩ ম্যাচে ৩২৭ রান, গড়- ৬৫.৪০)।    


আরও পড়ুন- সুপার বদলে চেন্নাই হল 'সিনিয়র' কিংস!


উল্লেখ্য, ওয়ান্ডারার্সেই প্রথম বিপক্ষ দলের ২০ উইকেটই নিল ভারতীয় পেসাররা। এর আগে ভারতীয় পেস বোলাররা ডার্বানে (১৯৯৬) সর্বাধিক ১৮ উইকেট নেওয়ার নজির গড়েছিল। এছারাও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ১৯৭৭ সালে ব্রিজটাউনে একই রেকর্ড ছিল ভারতীয় পেস বোলারদের।   


আরও পড়ুন- দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টি-২০ সিরিজে দলে ফিরলেন সুরেশ রায়না


খেলার আরও খবর জানতে দেখুন স্পোর্টস ২৪, রাত ১১টায়