নিজস্ব প্রতিনিধি : এমনই অবস্থা পাকিস্তানের! চলছিল বাচ্চাদের ক্রিকেট ম্যাচ। তাতে সামান্য ঝামেলা। সেই বচসা গড়াল থানা পর্যন্ত। কথা কাটাকাটি থেকে উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিস্থিতি। আর তার পরই চলল গুলি। দুই পক্ষই বন্দুক বের করে একে অপরের দিকে গুলি ছুঁড়তে শুরু করল। আর তাতে থানায়, পুলিশের সামনেই মৃত্যু হল সাত জনের। ঘটনার আকস্মিকতায় হতবাক পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদ জেলার পুলিশ-প্রশাসন। ডেপুটি সুপারিন্টেডেন্ট অফ পুলিশ ইজাজ খান জানিয়েছেন, বাচ্চাদের ক্রিকেট ম্যাচ চলছিল। সেখানে দুই পক্ষ সামান্য ঝামেলা শুরু করে। তার পর থানায় আসে অভিযোগ দায়ের করার জন্য। পুলিশের তরফে দুই পক্ষকেই বোঝানোর চেষ্টা করা হয়। কিন্তু এক পক্ষ আচমকা বন্দুক বের করে গুলি করতে শুরু করে। তার পর অন্য পক্ষও গুলি ছোঁড়ে। থানা চত্বরেই সাত জন মারা যায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-  ধোনি হয়ে গেলেন ঋষভ পন্থ! বিরাটকে বোঝালেন, 'ডিআরএস নিও না'


থানা চত্বর কার্যত রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় এদিন। এমন ঘটনার পর পাকিস্তানের ক্রিকেট মাঠে নিরাপত্তা নিয়ে আরও একবার প্রশ্ন উঠে গেল। ক্রিকেট মাঠে কী করে দর্শকরা আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে প্রবেশ করতে পারেন! এমনই প্রশ্ন করছেন অনেকে। তা ছাড়া পুলিশের সামনেই কী করে দুই পক্ষ বন্দুক হাতে বচসায় জড়িয়ে পড়তে পারে তা নিয়েও উঠছে প্রশ্ন। এক প্রতক্ষদর্শী বলছেন, ''পুলিশের সামনেই দুই পক্ষ উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় করছিল। তার পর একজন আচমকা বন্দুক বের করে গুলি চালাতে শুরু করে। দুই পক্ষই আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে বচসার জন্য তৈরি হয়েই এসেছিল। দুই পক্ষই প্রবল গোলাগুলি শুরু করে। যে পক্ষ প্রথমে গুলি চালিয়েছিল সেই দলের তিনজন মারা গিয়েছে। অন্য পক্ষের চারজনের মৃত্যু হয় ঘটনাস্থলেই। আরও একজন গুরুতর জখম হয়েছে।''