নিজস্ব প্রতিনিধি: বিনিয়োগকারী সংস্থা শ্রী সিমেন্টের (Shree Cement) সঙ্গে ইস্টবেঙ্গলের (East Bengal) চুক্তি বিতর্ক অব্যাহত। এর মধ্যেই এবার ফিফার (FIFA) নির্বাসনের মুখে পড়ল লেসলি ক্লডিয়াস সরণির ঐতিহ্যাবহী ক্লাব। ফুটবলের পরিভাষায় ইস্টবেঙ্গলের ওপর লাগু হয়েছে 'ট্র্যান্সফার ব্যান'। যার অর্থ ফুটবলারদের বকেয়া বেতন না মেটানো পর্যন্ত ইস্টবেঙ্গল আর নতুন কোনও ফুটবলারকে সই করাতে পারবে না। এই একই নির্বাসনের শাস্তি নেমে এসেছে আইএসএলের আরেক ফ্র্যাঞ্চাইজি কেরালা ব্লাস্টার্সের (Kerala Blasters) ওপর। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ইস্টবেঙ্গল যেমন তাঁদের প্রাক্তন ফুটবলার ও কোস্তারিকার বিশ্বকাপার জনি আকোস্তার বকেয়া টাকা মেটায়নি, তেমনই দক্ষিণ ভারতের দলও মাতেজ পোপলাতনিকের বাকি টাকা দেয়নি। ফিফা-র প্লেয়ার স্ট্যাটাস কমিটি ইস্টবেঙ্গল ও কেরালা ব্লাস্টার্সের নির্বাসনের বার্তা এআইএফএফ-কে জানিয়ে দিয়েছে। ফেডারেশন তা দুই ক্লাবকে পৌঁছে দিয়েছে। বিশ্ব ফুটবলের নিয়ামক সংস্থা দুই ক্লাবের ওপর থেকে এই ট্র্যান্সফার ব্যান তখনই তুলে নেবে, যখন আকোস্তা ও পোপলাতনিক বকেয়া টাকা পেয়ে যাবেন।


আরও পড়ুন: IND VS BAN, FIFA World Cup Qualifiers 2022: Sunil র জোড়া গোলে ভারত গুঁড়িয়ে দিল বাংলাদেশকে


শ্রী সিমেন্টের আগে ইস্টবেঙ্গলের লগ্নিকারী সংস্থা ছিল কোয়েস। লাল-হলুদের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর তারা জানিয়ে দিয়েছিল যে ফুটবলারদের বকেয়া বেতন মেটানোর কোনও দায়ভার তারা নেবে না। ইস্টবেঙ্গলের স্প্যানিশ ফিজিক্যাল ট্রেনার কার্লোস নোদার ও ফুটবলার খাইমে স্যান্টোস কোলাডোর মতো অনেকেই বকেয়া বেতনের ইস্যুতে ফিফা এবং ফেডারেশনের দ্বারস্থ হয়েছিল। বকেয়ার পরিমাণ প্রায় পাঁচ কোটি টাকা। অন্যদিকে নতুন লগ্নিকারী সংস্থা শ্রী সিমেন্ট জানিয়ে দিয়েছে যে, ২০২০ সেপ্টেম্বরের আগে কোনও ইস্টবেঙ্গলের কোনও ফুটবলার বা সাপোর্ট স্টাফের বকেয়া মেটানোর দায়িত্ব তাদের নয়। তবে ইস্টবেঙ্গল যে নির্বাসিত হতে চলেছে, তা আগেই জানা গিয়েছিল। এখন যা পরিস্থিত ইস্টবেঙ্গল বকেয়া টাকা না মেটানো পর্যন্ত নতুন মরসুমের কোনও ফুটবলারকে সই করাতে পারবে না।


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)