নিজস্ব প্রতিবেদন : বুড়ো হাড়ে ভেলকি দেখাতে চেয়েছিলেন তিনি। ভেবেছিলেন, এমন বয়সে বড় কিছু করে দেখাতে পারলে সারা বিশ্ব তাঁর নামে জয়ধ্বনি দেবে। কিন্তু কল্পনা ও বাস্তবের যে বিস্তর ফারাক, তা এবার বুঝতে পারলেন পাকিস্তানের অলরাউন্ডার শাহিদ আফ্রিদি। তাঁর আন্তর্জাতিক কেরিয়ার শেষ হয়েছে আগেই। তবে তিনি এখনও বিশ্বের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলে চলেছেন। এই যেমন এখন তিনি খেলছেন বাংলাদেশ প্রিমিয়র লিগে। তবে এই লিগে খেলতে নেমে তাঁর শুরুটা একেবারেই ভাল হল না। বরং চূড়ান্ত ব্যর্থতার মুখে পড়তে হল আফ্রিদিকে। প্রথম ম্যাচে খাতাই খুলতে পারলেন না আফ্রিদি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এক ম্যাচে শূন্য করাটা এমন কোনও সমালোচনার ব্যাপার নয়। এক্ষেত্রে ব্যাপারটা এত সহজ অঙ্কে আটকে নেই। তাই যত সমালোচনা। আসলে কেরিয়ারে একশোটি শূন্য রানের ইনিংস সম্পূর্ণ করলেন আফ্রিদি। আর তার জন্যই আজ তাঁকে এমন সমালোচনা মুখে পড়তে হল। সোশ্যাল মিডিয়ায় কেউ কেউ তো আবার তাঁকে অদ্ভুত এক নামও দিয়ে দিলেন। ডাকবাবা। 


আরও পড়ুন-  চাইলেই আউট করতে পারতেন! ক্রিকেটীয় স্পিরিট দেখিয়ে মন জয় করলেন এই বোলার


প্রায় দুদশক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলেছেন আফ্রিদি। করেছেন একের পর এক রেকর্ড। কিন্তু এমন রেকর্ড হয়তো তিনি কখনও চাননি। প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে আফ্রিদি প্রথম শূন্য রানে আউট হয়েছিলেন ১৯৯৫ সালে। পাকিস্তানের অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে। এদিন বাংলাদেশের মিরপুরে ঢাকা প্লাটুনের হয়ে খেলতে নেমে কেরিয়ারের একশো নম্বর শূন্য করলেন তিনি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে মোট ৪৪ বার শূন্য রানে আউট হয়েছেন আফ্রিদি। সব কটি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলতে নেমেই অন্তত একবার হলেও তিনি শূন্য রানে আউট হয়েছেন।