``আমাদের ওই বোলারকে খেলতে গিয়ে কেঁদে ফেলেছিল ডিভিলিয়ার্স``, বিস্ফোরক দাবি Shoiab Akhtar-এর
এমনই অবস্থা হয়েছিল তাঁর যে উইকেটে দাঁড়িয়েই কেঁদে ফেলেছিলেন। দাবি রাওয়ালপিণ্ডি এক্সপ্রেসের।
নিজস্ব প্রতিবেদন- মিস্টার থ্রি সিক্সটি ডিগ্রি। তাঁকেই কি না কাঁদিয়ে দিয়েছিলেন সেই বোলার! এবি ডিভিলিয়ার্স কাঁদছেন, এমন ছবি অবশ্য সাধারণ ক্রিকেটপ্রেমীদের চোখে পড়েনি। তবে পাকি পেসার Shoaib Akhtar-এর দাবি এবি মাঠেই কেঁদেছিলেন। তাঁর নাকি ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি অবস্থা হয়েছিল। পাক পেসার মহম্মদ আসিফের প্রশংসা করতে গিয়ে বিস্ফোরক দাবি করে বসলেন আখতার। মহম্মদ আসিফকে খেলতে গিয়ে নাকি হিমশিম খেয়েছিলেন এবি। এমনই অবস্থা হয়েছিল তাঁর যে উইকেটে দাঁড়িয়েই কেঁদে ফেলেছিলেন। দাবি রাওয়ালপিণ্ডি এক্সপ্রেসের।
আবেগে ভেসে গিয়ে আখতার আরও দাবি করলেন, ওয়াসিম আক্রমের থেকেও বড় বোলার মহম্মদ আসিফ। এমনকী ভারতের টেস্ট স্পেশালিস্ট ভিভিএস লক্ষ্ণণও নাকি নাকানি চোবানি খেয়েছিলেন তাঁকে সামলাতে গিয়ে। শোয়েব বলেন,'' লক্ষ্মণ তো আমাকে একবার বলেই ফেলল, আসিফকে খেলার আগে বুক দুরুদুরু করে। এবি ডিভিলিয়ার্স এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে একটি ম্যাচে আসিফকে খেলতে গিয়ে তো কেঁদেই ফেলল। ও অনেক বড় মাপের বোলার। ওকে সামলাতে গিয়ে বিশ্বের অনেক বড় ব্যাটসম্যান হিমশিম খেয়েছে। কেউ স্বীকার করে, কেউ করে না।''
আরও পড়ুন- কব্জি মচকে গুরুতর চোট, Australia-র বিরুদ্ধে সিরিজ থেকেই বাদ ভারতীয় তারকা
আসিফ-আখতার জুটি। একটা সময় সত্যিই এই জুটি বিপক্ষের ব্যাটসম্য়ানদের হাঁটু কাঁপিয়ে দিত। তবে সেই ত্রাসে এবির মতো তাবড় ব্যাটসম্য়ান কাবু হয়েছিলেন কি না বলা মুশকিল। তিনি তো আবার অন্য ছাঁচে গড়া। তাঁকে কাদানো কি এতই সহজ! যদিও আখতারের বিস্ফোরক দাবির সত্যতা যাচাই হয়নি এখনও পর্যন্ত। ২০১০ সালে স্পট ফিক্সিংয়ে নাম জড়ানো মহম্মদ আসিফ যে প্রতিভাবান ছিলেন তাতে কোনও সন্দেহ নেই। আখতার এমনও জানিয়েছেন, আসিফের পর বর্তমান প্রজন্মে বুমরা তাঁর কাছে সব থেকে স্মার্ট বোলার। শোয়েব বলেছেন, ''বুমরার সব থেকে বড় অস্ত্র দ্রুত গতির বাউন্সার। ওই বাউন্সার অনেক বড় ব্যাটসম্যানের পক্ষেই বোঝা মুশকিল।''