১) টেস্টে বিনোদ কাম্বলির ব্যাটিং গড় সচিন তেন্ডুলকরের চেয়ে বেশি। কাম্বলির টেস্ট গড় ৫৪। সেখানে সচিনের ৫৩.৭৮। কিন্তু, এটা শুধু শুকনো পরিসংখ্যান। আসল ব্যাপার হল সচিন খেলেছেন ২০০টি টেস্ট, আর কাম্বলি সচিনের চেয়ে ১৮৩টি টেস্ট কম খেলেছেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

২) মহেন্দ্র সিং ধোনি, সুরেশ রায়না। এই দুই ব্যাটসম্যান কোনও দিন এশিয়ার বাইরে ওয়ানডেতে শতরান করতে পারেননি।


৩) বীরেন্দ্র সেওয়াগের প্রিয় সংখ্যা ৯। মজার কথা টি২০, ওয়ানডে, টেস্ট। তিন ধরনের ক্রিকেটেই বীরুর সর্বোচ্চ রানের শেষটা ৯। বীরুর সর্বোচ্চ রান টি২০-তে ১১৯, ওয়ানডে-তে ২১৯, টেস্টে ৩১৯।


৪) রঞ্জি ট্রফিতে সচিন মাত্র একবারই শূন্য রানে আউট হয়েছেন। সচিনকে শূন্যয় আউট করেন ভূবনেশ্বর কুমার।


৫) ভারতের কিংবদন্তি স্পিনার চন্দ্রশেখর একদমই ব্যাট করতে পারতেন না। তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ তিনি টেস্টে যত রান করেছেন, তার চেয়ে বেশি উইকেট পেয়েছেন।


৬) ভারত হল একমাত্র ক্রিকেট খেলিয়ে দেশ যারা ৬০ ওভার, ৫০ ওভার, ২০ ওভারের বিশ্বকাপ জিতেছে।


৬) ১৯৮৯ সালে সচিন তেন্ডুলকরের সঙ্গে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আরও ২৩ জন ক্রিকেটারের অভিষেক হয়েছিল। সবাই সচিনের অনেক আগে অসবর নিয়ে নেন। সচিনের থেকে ঠিক আগে যিনি অবসর নেন তিনি হলেন নিউজিল্যান্ডের ক্রিস কেয়ার্ন্স। কেয়ার্ন্স অবসর নেন ২০০৪ সালে। সচিন অবসর নেন ২০১৩ সালে।


৭) ওয়ানডে উইকেটপ্রাপ্তির হিসেবে অজিত আগরকর শেন ওয়ার্নের চেয়ে মাত্র ৫ উইকেট পিছনে। ওয়ানডে-তে আগরকরের উইকেটসংখ্যা ২৮৮, ওয়ার্নের ২৯৩।


৮) সৌরভ হলেন একমাত্র ক্রিকেটার, যিনি পরপর চারটে ওয়ানডেতে ম্যান অফ দি ম্যাচের পুরস্কার পেয়েছেন।