`বিপজ্জনক এলাকা`য় এসেছেন Shami! সতীর্থের সমর্থনে আম্পায়ারের সঙ্গে তর্ক Kohli-র
বিরাট কোহলি মাঠে থাকা মানেই আলাদা আগ্রাসনের আবহ তৈরি হয়ে যায়। কেপটাউনেও তার ব্যতিক্রম ঘটল না।
নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রোটিয়া ক্যাপ্টেন ডিন এলগারের ব্যাটে জোহানেসবার্গ টেস্ট জিতে সিরিজে সমতায় ফেরে দক্ষিণ আফ্রিকা। এলগার বলেছিলেন যে, জো'বার্গে ভারত বিরাট কোহলির (Virat Kohli) অভাব বোধ করেছে। তবে কেপটাউনে কোহলি আছেন কোহলিতেই! প্রথম দিন ব্যাট কথা বলেছিলেন, দ্বিতীয় দিন মুখে কথা বললেন তিনি। বুধবার সকালে কেপটাউন টেস্টের দ্বিতীয় দিনের প্রথম ঘণ্টায় প্রোটিয়া ব্যাটারদের চাপে রেখেছিলেন জসপ্রীত বুমরা (Jasprit Bumrah) ও মহম্মদ শামি (Mohammed Shami)।
আরও পড়ুন: Ajinkya Rahane: 'আর একটাই সুযোগ পাবে ও'! কার্যত 'বিদায়ঘণ্টা' বেজে গেল রাহানের
প্রথম ঘণ্টাতেই শামিকে বল করার সময় সতর্ক করেন অন-ফিল্ড আম্পায়ার মারায়াস ইরাসমাস (Marais Erasmus)। যা একেবারেই ভাল ভাবে মেনে নিতে পারেননি কোহলি। ইরাসমাসের দাবি ছিল যে, শামি বল করার সময় পিচের 'ডেঞ্জার জোন'-এ ঢুকে পড়েছেন। পিচের 'বিপজ্জনক এলাকা' থেকে দূরে থাকার জন্য বোলারদের সতর্ক করার অধিকার রয়েছে আম্পায়ারদের। স্টাম্পের লাইন বরাবার পিচের অংশটি 'বিপজ্জনক এলাকা'। যেখানে বোলাররা চলে আসলে স্বাভাবিকের থেকে দ্রুত পিচের অবস্থা খারাপ হতে থাকে।
কোহলি আম্পায়ারের সঙ্গে তর্ক জুড়ে শামির সমর্থন করেন। ক্যাপ্টেন জানান যে, শামি মোটেই ওই এলাকায় আসেননি। রিপ্লেও দেখিয়ে দেয় যে, এরাসমাসের দাবি ঠিক নয়। এদিন শামি ও বুমরা সকালে দুরন্ত ওপেনিং স্পেল করেন। রীতিমতো বলকে কথা শুনতে বাধ্য করান। বুমরা আইডেন মারক্রমের উইকেট তুলে নেন। শামির বলে কিগান পিটারসেন ও নাইটওয়াচম্যান কেশব মহারাজ নাজেহাল হতে থাকেন। মহারাজকে (২৫) আউট করেন উমেশ যাদব।