নিজস্ব প্রতিবেদন: মরসুম শেষ। আই লিগ চ্যাম্পিয়ন মোহনবাগান। এবার ঘরে ফেরার পালা। মোহনবাগানকে আই লিগ চ্যাম্পিয়ন করেও, করোনার কারণে ট্রফি নিয়ে সমর্থকদের সঙ্গে সেলিব্রেট করা হয়নি বাগান ফুটবলারদের. তাই কিছুটা হলেও মন খারাপ ফ্রান গঞ্জালেস- বেইটিয়াদের। কার্যত নিঃশব্দে শহর ছাড়তে হল গঞ্জালেসদের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

লকডাউনের মধ্যেও শীর্ষ কর্তারা যে ভাবে তাদের আবাসনে এসে সৌজন্য সাক্ষাত করে গেলেন তাতে অভিভূত বাগান ফুটবলাররা। লকডাউনের মধ্যে  মাসখানেক কলকাতায় থাকার পর সবাই দেশে ফিরতে চান। এরপরই   তাঁদের দেশে ফেরানোর উদ্যোগ নেয় কলকাতায় অবস্থিত স্প্যানিশ দূতাবাস। সেই প্রস্তুতি কয়েকদিন আগেই শুরু হয়ে গিয়েছিল। এবার  সমস্ত আইনি নিয়মকানুন মেনে রবিবার  সকালেই একই বাসে ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগানের ফুটবলার এবং কোচেরা  দিল্লিতে রওনা  হয়ে গেলেন। বেইতিয়া, কিবু ভিকুনা এবং  কোলাডোরা দিল্লিতে পৌঁছনোর পর সেখান থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগে   বিশেষ বিমানে আমস্টারডামে পৌছাবেন তাঁরা। তারপর সেখান থেকে কেউ স্পেন, কেউ পোল্যান্ড যাওয়ার বিমান ধরবেন।



একদিকে লকডাউনের জন্য কলকাতা-দিল্লি বিমান না পাওয়ার জন্য  দীর্ঘ  পথ সড়কপথেই দিল্লিতে গেলেন দুই প্রধানের বিদেশিরা। রবিবার  একসঙ্গে একই বাসে কলকাতা থেকে দিল্লির উদ্দেশে রওনা গেলেন বেইতিয়া, কোলাডো, ভিকুনারা মারিওরা। করোনা জন্য আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবার পাশাপাশি আন্তর্দেশীয়  বিমান পরিষেবা বন্ধ। এই অবস্থায় বেইতিয়া, কোলাডোর দেশে ফেরানোর ব্যাপারে তাঁদের দেশের সরকারের সঙ্গে কথা বলেন কলকাতায় স্প্যানিশ দূতাবাসের আধিকারিকরা। ফুটবলারদের দেশে ফেরানোর ব্যাপারে সরকারের সবুজ সংকেত পাওয়ার পর ভিকুনা, কোলাডোদের দেশে ফেরাতে উদ্যোগী হয় এখানকার স্প্যানিশ দূতাবাস ।