ওয়েব ডেস্ক: এ এক অসম প্রতিযোগিতা, প্রতিদ্বন্দ্বিতা। ফুটবল, ক্রিকেট, টেনিস-সবকটি খেলাই নিজ নিজ ক্ষেত্রে স্বতন্ত্র। বিরাট যেভাবে ক্রিকেট খেলেন, সেভাবে ক্রিকেটটা মেসি খেলেন না। আবার মেসির বা পায়ের ম্যাজিকে বিরাটের চোখ গোল গোল হয়ে যায়। আবার মেসি, বিরাট খেলার দর্শক সেটিতে চ্যাম্পিয়ন জকোবিচ। ফুটবল, টেনিস আর ক্রিকেট, এরা আলাদা হলেও একসূত্রে বাঁধা, এক নামে গাঁথা, 'স্পোর্টস'। আর যারা এই বিষয়ে নিজেদেরকে যুক্ত করতে পেড়েছেন, তাঁদের বিশ্ব চেনে একটাই মৌলিক পরিচয়ে, 'স্পোর্টসম্যান'। ফ্যানের সংখ্যা দিয়ে বিচার করলে অঙ্কে হয়ত একে অন্যের সঙ্গে তফাৎ গড়বেন ঠিকই, আবার এদের ফ্যানদের চরিত্রও হয় আলাদা, কিন্তু বিজ্ঞাপনের কাছে এনারা প্রত্যেকেই এক একটা মুখ। যে মুখের বাজার দর বেশি, সেই মুখেই পয়সা ঢালে মানুষ। আর এতেই শুরু হয় অসম প্রতিযোগিতা। বিজ্ঞাপন আর বাজারে কার কত কদর, এই ইঁদুর দৌড়ে কেউ একে, তো কেউ একশো নম্বরে। রদবদল হতেই থাকে। আর এই রদবদলেই মেসিকে পিছনে ফেলে তিন নম্বরে বিরাট। মেসি গেলেন ২৭ নম্বরে। মেসির পরই বিরাট যাকে বড় ব্যবধানে বাউন্ডারি মারলেন, তিনি টেনিস দুনিয়ার এক নম্বর জকোবিচ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কিন্তু বিরাটের আগে যারা রয়েছেন, সেই দুই ‘Most Marketable Player’-এর নাম কী? একজন বাস্কেট বল খেলোয়াড় স্টিফেন কারি। দ্বিতীয়জন পল পোগবা। 



এক নম্বর-স্টিফেন কারি 



দ্বিতীয়- পল পোগবা