অলিম্পিকের মত পদকে কামড় নয়, পদকে কান পাতছেন প্যারিলিম্পিয়ানরা, কেন জানেন?
উসেইন বোল্ট থেকে মাইকেল ফেল্পস। সিমোনা বাইলোস থেকে সাক্ষী মালিক। রিও অলিম্পিকে পোডিয়ামে দাঁড়িয়ে পদকে কামড় দিতে দেখা গিয়েছে অনেক অ্যাথলিটকেই। আসলে অলিম্পিকে এমনই রেওয়াজ। পদকে কামড় দিয়ে সেলিব্রেট করা। প্যারালিম্পিকের ব্যাপারটা কিন্তু একটু আলাদা। প্যারা অ্যাথলিটদের এই অলিম্পিকে পদকজয়ীরা তাদের জেতা পদক কানে দিয়ে শোনেন। এর পিছনে একটা কারণ আছে। আসলে এই প্রথমবার প্যারালিম্পিকে পদকজয়ীদের জন্য করা হয়েছে এক বিশেষ ব্যবস্থা।
পার্থ প্রতিম চন্দ্র: উসেইন বোল্ট থেকে মাইকেল ফেল্পস। সিমোনা বাইলোস থেকে সাক্ষী মালিক। রিও অলিম্পিকে পোডিয়ামে দাঁড়িয়ে পদকে কামড় দিতে দেখা গিয়েছে অনেক অ্যাথলিটকেই। আসলে অলিম্পিকে এমনই রেওয়াজ। পদকে কামড় দিয়ে সেলিব্রেট করা। প্যারালিম্পিকের ব্যাপারটা কিন্তু একটু আলাদা। প্যারা অ্যাথলিটদের এই অলিম্পিকে পদকজয়ীরা তাদের জেতা পদক কানে দিয়ে শোনেন। এর পিছনে একটা কারণ আছে। আসলে এই প্রথমবার প্যারালিম্পিকে পদকজয়ীদের জন্য করা হয়েছে এক বিশেষ ব্যবস্থা।
আরও পড়ুন- পদক তো আর চকোলেট নয় তাহলে পদকজয়ীরা সেটাকে কামড়ান কেন?
দৃষ্টিহীন অলিম্পিয়ানরা যাতে পদকটা সোনা, রূপো না ব্রোঞ্জ সেটা বুঝতে পারেন তার জন্য পদকের মধ্যে করা রয়েছে এক বিশেষ ব্যবস্থা। যাতে পদকটা নাড়ালেই শোনা যাবে বিশেষ আওয়াজ। যেমন ব্রোঞ্জ পদকে দেওয়া আছে ১৬টা স্টিলের বল। রূপোর পদকে দেওয়া আছে ২০টা, আর সোনার পদকে ২৮টা। ফলে পদক নাড়ালেই বোঝা যাবে সেটা সোনা,রূপো নাকি ব্রোঞ্জ। তাই দৃষ্টিহীন অ্যাথলিটরা পদক বাজিয়ে বুঝতে পারছেন। দৃষ্টিহীন অ্যাথলিটদের মত রিও প্যারালিম্পিকে পদক বাজিয়ে দেখছেন অন্য অ্যাথলিটরাও। এটাই রেওয়াজ হয়ে দাঁড়িয়েছে এবারের প্যারালিম্পিকে।