নিজস্ব প্রতিবেদন: বীরেন্দ্র সহবাগ, গৌতম গম্ভীর ও যুবরাজকে অবসর নিতে বাধ্য করেছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। এমনই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করলেন যুবরাজের বাবা যোগরাজ সিং। তাঁর দাবি, ধোনির কারণেই বসতে হয়েছে তাঁর ছেলেকে। এমনকি গম্ভীর ও সহবাগকেও ছাঁটাই করা হয়েছিল।               


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

২০১১ সালে ব্যাট-বলে ভারতকে বিশ্বকাপ জেতানোয় যুবরাজ সিংয়ের অবদান অনেকটাই। কিন্তু তারপরই ধরা পড়ে তাঁর ক্যানসার। ছিটকে যান যুবি। ২০১৩ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পর গম্ভীর-সহবাগের জায়গা পাকাপাকিভাবে নেন ধাওয়ান-রোহিত। যোগরাজের দাবি, বিসিসিআই সভাপতি এন শ্রীনিবাসনের ছত্রছায়ায় মর্জিমতো সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ধোনি। বাদ দিয়েছেন গম্ভীর-সহবাগ-যুবরাজকে। 


যোগরাজের অভিযোগ, আইসিসি ও বিসিসিআইয়ের মাথায় ছিলেন ধোনির পালক পিতা এন শ্রীনিবাসন। ওনার ছত্রছায়ায় কী না করেছে? নিজেকে জিজ্ঞেস করো। ২০১৫ সালে প্রভাব খাটিয়ে যুবরাজকে বাদ দেন ধোনি। সহবাগ ও গম্ভীরকেও খারাপ ফিল্ডিংয়ের অভিযোগে বাদ দিয়েছিলেন। ধোনির তো ফিল্ডিংয়ে বল গলেছে। খেলায় এমনটা হয়ই।  


২০১৫ ও ২০১৯ সালের বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে হারের জন্যেও ধোনিকে কাঠগড়ায় তুলেছেন যোগরাজ। তাঁর কথায়, ২০১৫ সালে কেন সেমিফাইনালে হেরেছিলাম? কারণটা হল, ধোনি। ২০১৯ সালে আরও একবার সেমিফাইনালে কেন হারলাম? এবারও সেই ধোনি। দুবার সেমিফাইনালে হারার পিছনে কারণ কী? 



অম্বাতি রায়াডুর অবসরের নেপথ্যেও ধোনির হাত রয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন যোগরাজ। বলেছিলেন,''তাড়াহুড়ো করে সিদ্ধান্ত নিয়েছে রায়াডু। অবসর ভেঙে দুনিয়াকে দেখিয়ে দাও। ধোনির মতো কদর্য লোকেরা চিরকাল থাকবে না''।  


আরও পড়ুন- ২০২৩ সালের বিশ্বকাপ মাথায় রেখে অধিনায়ক হোন রোহিত শর্মা, মত প্রাক্তন ওপেনারের