নিজস্ব প্রতিবেদন: বীরভূমের দুবরাজপুরে পুলিসকর্মী অমিত চক্রবর্তী খুনে ১৯ জন অভিযুক্তকে বেকসুর খালাস করল আদালত। মামলার রায় দিতে গিয়ে বিচারক বলেন, অত্যন্ত দায়সারা তদন্ত করেছে পুলিস। যার ফলে অভিযুক্তদের দোষ প্রমাণিত হয়নি। চার বছর ধরে বিচারপ্রক্রিয়া চলার পর অভিযুক্তরা খালাস পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন মৃত পুলিস আধিকারিকের স্ত্রী পুতুল চক্রবর্তী। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

২০১৪ সালের ৩ জুন দুবরাজপুরের আউলিয়া গোপালপুর গ্রামে রাজনৈতিক সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে বোমার আঘাতে মৃত্যু হয় সাব ইন্সপেক্টর অমিত চক্রবর্তীর। দুবরাজপুর থানার আইনশৃঙ্খলার দায়িত্বে ছিলেন তিনি।  ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে পুলিস। অভিযুক্তদের তালিকায় নাম ছিল দুবরাজপুর পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ আলিম শেখ-সহ প্রায় ৩০ জন তৃণমূল কর্মী।  


১৯৭১ সালের আগে যাঁরা ভারতে এসেছেন তাঁরা ১০০ শতাংশ ভারতীয়, বললেন মমতা


মামলা চলাকালীনই ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে মামলায় অভিযুক্ত ৩৬ জনকে নিরপরাধ বলে দাবি করেন সরকারি আইনজীবী রণজিত্ গঙ্গোপাধ্যায়। চাপের মুখে সেই মাসেই শুনানিতে আবার আবেদন ফিরিয়ে নেন তিনি। এর পরই সরকারি আইনজীবী বদলের দাবি তোলেন অমিতবাবুর স্ত্রী পুতুলদেবী। যিনি নিজেও পুলিসকর্মী। সেদিনই সুবিচার হবে না বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন তিনি। সোমবার সিউড়ি আদালতের রায় তাঁর আশঙ্কাই সত্যি হল।