নিজস্ব প্রতিবেদন:  একুশে জুলাই। কাঁকিনাড়ার বৈরাগি পরিবারের কাছে বড় কষ্টের দিন। পঁচিশ বছর আগে এদিনই মহাকরণে অভিযানে গিয়ে মৃত্যু হয়েছিল গৃহকর্তা কেশব বৈরাগির। সেদিনের কথা ভোলেনি দল। ফি বছর ধর্মতলায় সভায় ডাক পড়ে বৈরাগি পরিবারের। কেশব বৈরাগির স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধা জানিয়ে সমাবেশে রওনা দেন এলাকায় তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

উত্তাল রাজপথ। যুব কংগ্রেসের মহাকরণ অভিযান। হাজার হাজার কর্মী সমর্থক সেদিনে যুবনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকে পথে নেমেছিলেন। হঠাত্‍ গুলি।


আরও পড়ুন:  মৃত্যুর পরও শান্তি পেল না দশম শ্রেণির ছাত্র অভিজিত্


পুলিসের গুলিতে সেদিন রাজপথে মৃত্যু হয় ১৩ জন যুব কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকের। তাদের একজন কৈশব বৈরাগি।কাঁচরাপাড়া রেল ওয়ার্কশপের কর্মী।  সেদিন তড়িঘড়ি অফিস সেরে কলকাতা এসেছিলেন মমতার ডাকে সাড়া দিয়ে। আর ফেরা হয়নি।


পঁচিশ বছর কেটে গেছে। ধর্মতলার সমাবেশে প্রতিবছর ডাক পড়ে শহিদ পরিবারের। আমন্ত্রণ জানিয়ে চিঠি পাঠান খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কালীঘাটের বাড়িতে নেত্রীর সঙ্গে একান্ত সাক্ষাত। সেখান থেকে সোজা শহিদ দিবসের মঞ্চ।


ভোলেননি কেশবের সতীর্থরাও। শহিদ দিবসে রথতলা বাজারে কেশব বৈরাগির স্মৃতিস্তম্ভে মালা দিয়ে ধর্মতলায় রওনা দেন এলাকার তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা।