নিজস্ব প্রতিবেদন : মুর্শিদাবাদ শুটআউটকাণ্ডে ধরপাকড় পুলিসের। হরিহরপাড়ায় তৃণমূল নেতা খুনে গ্রেফতার করা হল তিন জনকে। কী কারণে খুন করা হল ওই তৃণমূল নেতাকে? ব্যক্তিগত আক্রোশ নাকি রাজনৈতিক শত্রুতা? তদন্তে সবদিকেই খতিয়ে দেখছে পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


শুক্রবার গাড়ি থেকে নামিয়ে গুলি করে খুন করা হয় তৃণমূল নেতা সফিউল হাসানকে। দুপুরে বাড়ি থেকে বেরিয়ে হরিহরপাড়ার দিকে যাচ্ছিলেন তৃণমূল নেতা সফিউল হাসান। প্রদীপডাঙার মোড়ে গাড়ি থামিয়ে চালককে ছোট একটা কাজ করতে পাঠিয়েছিলেন তিনি। আর ঠিক সেই সময়ই হামলা চালায় দুষ্কৃতী। মাথায় গুলি করে খুন করা হয় হুমাইপুরের অঞ্চল সভাপতি সফিউলকে।


আরও পড়ুন, উল্টোরথ ঘিরে রণক্ষেত্র নাগেরবাজার, জখম ২ বিজেপি কর্মী, আটক ২


অভিযোগ, কয়েকজন দুষ্কৃতী গাড়ি করে এসে বোমাবাজি শুরু করে। বোমাবাজির শব্দ পেয়ে ছুটে আসেন স্থানীয়রা। তাঁরা এসে সফিউলকে রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে পড়ে থাকতে দেখেন। স্থানীয়রা পৌঁছতেই এলাকা ছেড়ে চম্পট দেয় দুষ্কৃতী দল। সফিউলের মাথার পিছনে গুলি লেগেছিল। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁর।