নিজস্ব প্রতিবেদন: বিধানসভায় রাজ্য বাজেট পেশ করলেন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র। এরপর রাজ্য বাজেট পরবর্তী সাংবাদিক বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে এটিই পূর্ণাঙ্গ বাজেট। বাজেট বক্তৃতার ছত্রে ছত্রে কেন্দ্রকেই তোপ দেগেছেন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র। মুখ্যমন্ত্রীর গলাতেও শোনা গেল সেই একই সুর। কেন্দ্রের কাছ থেকে বকেয়া টাকা না পাওয়ার দাবি করেছেন তিনি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

একনজরে দেখে নেওয়া যাক কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়


* আমরা জনমুখী বাজেট করি
* জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত আমাদের রাজ্য সরকারের স্কিম চলে। 
* রাজ্যকে প্রায় ১ লক্ষ কোটি টাকা পাওনা দিচ্ছে না কেন্দ্র। আমাদের ৫০ হাজার কোটি টাকা দেনা মেটাটে হয়।
* শিক্ষা এখানে অগ্রাধীকার। প্রত্যের জেলার বিশ্ববিদ্যালয় দেওয়া হয়েছে। ছাত্রদের ব্যাগ, জুতো, বই দেওয়া হয় বিনা পয়সায়।
* বাজেটে কর না বাড়িয়ে আমরা সমস্ত সুবিধা দেওয়ার চেষ্টা করছি। 
* সংখ্যালঘুদের জন্য বরাদ্দ ৯.৫ শতাংশ বেড়েছে। 
* কন্যাশ্রী, রুপশ্রী সব দিচ্ছি
* বুলবুলে ১২০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিয়েছি।
* আমার রাজ্যের কৃষকরা তিনগুন রোজগারে পৌঁছে গিয়েছে। আমাদের চাষিরা দারুণ কাজ করছে। কৃষিতে ২৪ শতাংশ বরাদ্দ বেড়েছে।
* আবাস যোজনায় বাংলা প্রথম স্থানে।
* ১০০ দিনের কাজে পশ্চিমবঙ্গ সেরা।
* নিখরচায় চিকিৎসা পরিষেবা দেয় রাজ্য সরকার। 
* উচ্চশিক্ষায় ২০ শতাংশ বরাদ্দ বেড়েছে। ৩টি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় হবে। 
* আদিবাসীদের জন্য বরাদ্দ বেড়েছে। আদিবাসীদের ধর্মান্তর করছিল এক রাজনৈতিক দল, আমরা তা আটকেছি। তাই ওদের আরও নিরাপত্তা দেওয়া হবে। আদিবাসীদের জমি হস্তান্তর করা যাবে না। 
* তপশিলিদের জন্য শিক্ষাশ্রী প্রকল্প তৈরি হবে।
* নাপিত, ড্রাইভার, ডেকরেটার্সদের জন্য প্রকল্প হচ্ছে
* বিগত বছরে বেকারত্ব কমিয়েছি আমরা। বহু শিল্প এসেছে রাজ্যে।
* বাংলা সহায়তা প্রকল্প চালু হচ্ছে, এখানে সমস্ত প্রকল্পের খবর কীভাবে পাওয়া যাবে, কোথায়  কীভাবে আবেদন করতে হবে তার তথ্য মিলবে।


* রেল, বিএসএনএল সব বিক্রি করে দিচ্ছে। জীবন বিমা মানে কার্যত মানুষের জীবন বিক্রি করে দিচ্ছে কেন্দ্র, সব বিক্রি করে দিচ্ছে। 
* গ্রামে গ্রামে অনেক শ্মশান তৈরি করে দিয়েছি। 
* চা বাগানের গৃহহীন কর্মীদের জন্য বাড়ি দেওয়া হয়েছে।