নিজস্ব প্রতিবেদন: পেটে ব্যথা! একাই এসে সরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। চিকিৎসায় যখন ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠেছিলেন, তখনই আত্মহত্যা করলেন  রোগী। শৌচাগারে মিলল ঝুলন্ত দেহ। কীভাবে এমন ঘটনা ঘটল? হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ তুলেছেন পরিবারের লোকেরা। শিলিগুড়ির (Siliguri) ঘটনা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জানা গিয়েছে, মৃতের নাম সুরজিৎ চক্রবর্তী। বাড়ি, শিলিগুড়ি লাগোয়া ফুলবাড়ির জামুরিভিটার ভোলা মোড় এলাকায়। একটি বেসরকারি সংস্থায় নিরাপত্তরক্ষীর কাজ করতেন সুরজিৎ। ১৮ ডিসেম্বর পেটে ব্যথার উপসর্গ নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতালে। কী হয়েছিল? হাসপাতাল সূত্রে খবর, প্যানক্রিয়াটিস আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি। চিকিৎসার অনেকটা সেরেও উঠেছিলেন। তাহলে? সোমবার রাতে মেল সার্জিক্য়াল ওয়ার্ড লাগোয়া শৌচাগারে যান সুরজিৎ। কিন্তু অনেকক্ষণ কেটে গেলেও, বাইরে বেরোচ্ছিলেন না তিনি। শেষপর্যন্ত অন্য রোগীরা শৌচাগারে গিয়ে সুরজিতের ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান। খবর ছড়িয়ে পড়তেই রীতিমতো শোরগোল পড়ে যায় হাসপাতালে। দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে পুলিস।


আরও পড়ুন:  Malbazar Train Accident: নিজের জীবন দিয়ে ছুটে আসা ট্রেনকে 'বাঁচালেন' মালবাজারের যুবক


হাসপাতালে ছেলে প্রতিদিন দেখতে আসতেন সুরজিতের মা। তিনি জানিয়েছেন, 'পারিবারে অশান্তি ছিল। মানসিক অবসাদে ভুগত। স্ত্রী ওর সঙ্গে থাকে না। আমি জলপাইগুড়িতে থাকি। পেটে ব্যথা নিয়ে একাই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি। সকালে খবর পাই, ছেলে বাথরুমে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে'।  কিন্তু হাসপাতাল চিকিৎসাধীন এক রোগী আত্মহত্যা করল কী করে? কর্তব্যরত চিকিৎসক ও নার্সদের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ উঠেছে। 


'৭ জন পুরুষসঙ্গী স্ত্রীর, ফোনে প্রেমিকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের অডিও শোনায়!' দাবি লেদার কমপ্লেক্স খুনে ধৃত স্বামীর