নিজস্ব প্রতিবেদন: আগে আত্মঘাতী হোক, তারপরই নেওয়া হবে ব্যবস্থা। বেফাঁস মন্তব্য করে বিতর্কে কালনার মন্তেশ্বর থানার পুলিস। বিতর্ক আরও বড় হয়েছে সত্যি আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে যাওয়ায়!


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: নীরব মোদিকাণ্ড: সিটি সেন্টার, অ্যাক্রোপলিস মলে নক্ষত্রে ইডি হানা


ছোট্টু প্রামানিকের স্ত্রীয়ের সঙ্গে গ্রামেরই তিলক হাজরা নামের এক যুবকের বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে। এমন অভিযোগে প্রায়ই অশান্তি লেগে থাকত দুই পরিবারে। উভয়পক্ষকে থানায় ডেকে মীমাংসাও করে পুলিস। কিন্তু তারপরেও তিলক হাজরা ছোট্টুর স্ত্রীকে বিরক্ত করছিল বলে অভিযোগ। এমনকি ছোট্টুকে প্রাণে মারার হুমকি দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ।


আরও পড়ুন: দিদির সঙ্গে প্রেমে ব্যর্থ প্রেমিক কোপাল বোনকে!


ছোট্টুর পরিবারের সদস্যরা মন্তেশ্বর থানায় তিলকের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাতে যান। ছোট্টু যে বারবার আত্মহত্যা করতে যাচ্ছেন, সেকথাও পুলিসকে জানান পরিবারের সদস্যরা। অভিযোগ, তখনই থানায় এক পুলিসকর্তা বলেন, আগে আত্মহত্যা করুক, তারপরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পুলিস লিখিত অভিযোগ নিতে অস্বীকার করে বলেও অভিযোগ। এর কয়েকদিনের মধ্যেই গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মঘাতী হন ছোট্টু প্রামানিক। অভিযুক্ত তিলক হাজরা পলাতক।