নিজস্ব প্রতিবেদন: ‘তিতলি’-র ঝাপটায় বিধ্বস্ত পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়্গপুর। ইতিমধ্যেই এক জনের মৃত্যু হয়েছে। দেওয়াল চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে তাঁর। আহত হয়েছেন আরও ৭ জন। তাঁদের মধ্যে তিন জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁদের খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তিতলির প্রভাবে বুধবার  রাত থেকেই বৃষ্টি হয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুরের বিভিন্ন জায়গায়।  সকালে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়ে।   বেলা ১২টা নাগাদ ব্যাপক ঝড় হয় খড়্গপুরে। বুড়িশোল, আমলাশোল ও পোলগোড়া ছাড়াও আরও কয়েকটি গ্রামের জনজীবন ঝড়ে বিধ্বস্ত।  জানা গিয়েছে, ঝড়ে দেওয়ার চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে ইলিয়াস মল্লিক নামে এক ব্যক্তির।সেসময় তিনি কাজে যাচ্ছিলেন।  বহু বাড়ির চালা উড়ে গিয়েছে, বহু বাড়ি ভেঙে গিয়েছে। গাছ উপড়ে পড়ে আহত হয়েছেন অনেকে।  বিস্তীর্ণ এলাকায় বিদ্যুত্ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে।  


অন্যদিকে, তিতলির প্রভাবে বিপর্যস্ত পশ্চিম মেদিনীপুরের  ঝাড়গ্রাম।  সাঁকরাইল থেকে ঝড়টা প্রথম ওঠে। তারপর কলাইকুণ্ডা হয়ে ঝড়টা খড়্গপুরের দিকে চলে যায়।  একটি নির্দিষ্ট রুট দিয়ে ঝড়টা যায়। ঠিক ওই রুটে যে ক’টা গ্রাম পড়েছে, সবগুলিই বিধ্বস্ত।  বহু গাছ উপড়ে পড়ায় ঝাড়গ্রাম রাজ্য সড়ক বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। প্রায় ২৫০ টির মতো কাঁচা বাড়ি ভেঙে গিয়েছে। যুদ্ধকালীন তত্পরতায় উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে।  রোহিনী বাজারের কাছে একটি পুজো মণ্ডপ ভেঙে পড়েছে।  দেখুন বিপর্যয়ের সেই দৃশ্য...