ওয়েব ডেস্ক: ভাঙড় আবার অশান্ত। গুলি চলল। প্রাণহানিও হল। এবং ফিরে এল সেই পুরনো প্রশ্ন। গুলি চালাল কে? বিক্ষিপ্ত অশান্তি নয়। প্রায় একবছর ধরেই অশান্তির চোরা স্রোত বইছে ভাঙড়ে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পাওয়ার গ্রিডের প্রতিবাদ। দুহাজার ষোলোর ডিসেম্বর থেকে অশান্ত ভাঙড়। পাওয়ার গ্রিডের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে জমি জীবিকা বাস্তুতন্ত্র রক্ষা কমিটি তৈরি করেন ভাঙড়বাসী। কমিটির নেতৃত্ব দিতে এগিয়ে আসে অতি বামপন্থী সংগঠন CPIML(রেডস্টার)। পোলেরহাট গ্রাম পঞ্চায়েতে কেন্দ্র করে সংগঠিত হয় জমি জীবিকা বাস্তুতন্ত্র রক্ষা কমিটি।


জমি জীবিকা বাস্তুতন্ত্র রক্ষা কমিটির আন্দোলনে একটা সময় হাড়োয়া রোডে বকডোবা থেকে শ্যামনগর পর্যন্ত অবরুদ্ধ ছিল ভাঙড় । সেই অবরোধ তুলতে পুলিস এলে গুলি চলে। দুজন আন্দোলকারীর মৃত্যু হয়। যদিও কে গুলি চালাল তা এখনও স্পষ্ট নয়। এই নিয়ে মামলা চলছে হাইকোর্টে। ভাঙড়ে গুলি চলার পর একের পর অতি এক বামপন্থী নেতাকে গ্রেফতার করে কাশীপুর থানা


রাজ্য প্রশাসনের অভিযোগ ভাঙড়বাসীর ক্ষোভকে কাজে লাগিয়ে সেখানে ঘাঁটি গাড়ছে মাওবাদীরা । ভাঙড় আন্দোলনে যুক্ত অতি বামপন্থী নেতাদের অধিকাংশকেই UAPA আইনে গ্রেফতার করে পুলিস । সম্প্রতি বেশ কয়েকজন অতি বামপন্থী নেতা হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়েছেন । নেতারা জামিন পাওয়ায় বকডোবা থেকে শ্যামনগর পর্যন্ত মহামিছিলের ডাক দেয় জমি-জীবিকা রক্ষা কমিটি । মিছিলের দিন সকালেই ফের গুলি চলল। প্রাণহানি হল। এবং ফিরল সেই পুরনো বিতর্ক। গুলি চালাল কে?


বানভাসি ঘাটালের পরিস্থিতি পরিদর্শন করলেন সাংসদ, অভিনেতা দেব


খাস কলকাতায় প্রকাশ্য রাস্তায় পড়ে মহিলার দগ্ধ দেহ