ওয়েব ডেস্ক: প্রসব যন্ত্রণা নিয়েই হাসপাতালে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা। প্রসবের সময় সদ্যোজাতের মৃত্যু। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত গাফিলতির অভিযোগ।অভিযোগ, প্রতিবাদ জানানোয় মৃত শিশুর বাবা,মাকেও  হাসপাতাল থেকে বের করে দেওয়া হয়।   দক্ষিণ ২৪ পরগনার জীবনতলার ঘটনা।অগত্যা মৃত শিশুকে কোলে  নিয়ে  বিধায়কের  অফিসেই রাতভর ধর্নায় বসেন অসহায় পরিবার । ঘটনা খতিয়ে দেখে তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক।শনিবার রাতে প্রসব যন্ত্রনা নিয়ে ক্যানিং খুঁচিতলা প্রাথমিক হাসপাতালে যান ভবেনহাট এলাকার বাসিন্দা পূজা কর্মকার। অভিযোগ, হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিত্‍সক বা নার্স কেউই তাঁকে ঢুকতে দেননি। মুখের ওপর দরজা বন্ধ করে তাঁরা ঘুমোতে চলে যান বলে অভিযোগ। প্রায় বারো ঘণ্টা পরে পূজাকে অ্যাটেন্ড করা হয়। প্রসব যন্ত্রনার সময় পূজার কপালে জোটে নার্সদের গালিগালাজ। এমনকি রোগীকে স্থানান্তরের কথা বলেও নার্সদের গালিগালাজের মুখে পড়তে হয় বলে অভিযোগ পরিবারের। রবিবার বিকেলে প্রসবের সঙ্গে সঙ্গেই মৃত্যু হয় সদ্যোজাত শিশুর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন রবিবার রাতের বিধ্বংসী ঝড়ে তছনছ হয়ে গিয়েছে কোচবিহারের বিস্তীর্ণ এলাকা


অভিযোগ, এরপর কাগজে সই করিয়ে হাসপাতাল থেকে বের করে দেওয়া হয় মৃত শিশুর বাবা,মাকে। ঘটনার প্রতিবাদে ধর্নায় বসেন প্রসেনজিত্‍ ও পূজা কর্মকার।   ক্যানিং পূর্ব কেন্দ্রের বিধায়ক শওকত মোল্লার অফিস ও জীবনতলা থানার সামনে রাতভর ধর্নায় বসেন তাঁরা। গোটা ঘটনা খতিয়ে দেখে তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন বিধায়ক। তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন জেলার মুখ্যস্বাস্থ্য আধিকারিকও।


আরও পড়ুন  রিষড়ার লক্ষীপল্লি মোড় থেকে বাগপাড়া পর্যন্ত রাস্তা বেহাল