ওয়েব ডেস্ক: কোথাও EVM ছিনতাইয়ের চেষ্টা। কোথাও বহিরাগতের দাপট। কোথাও আবার তৃণমূল প্রার্থীর এজেন্টকে কষিয়ে থাপ্পড় নির্দল প্রার্থীর। পুরভোটে বিক্ষিপ্ত অশান্তি নলহাটি, পাঁশকুড়া, কুপার্সে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের ভিতর ঢুকে ইভিএম ছিনতাইয়ের অভিযোগ নলহাটি পুরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডে। ২৬ নম্বর বুথে ব্যাপক উত্তেজনা। গরম হয়ে ওঠে পরিস্থিতি।
তৃণমূলের বিরুদ্ধে রিগিংয়ের অভিযোগ করেন নির্দল প্রার্থী। অভিযোগ, প্রায় আড়াইশো বহিরাগত বুথে হামলা চালায়। চলে ভাঙচুর, মারধর। ছবি তুলতে গেলে কয়েকজন সাংবাদিকের ক্যামেরা ভেঙে দেওয়া হয়। ভেঙে দেওয়া হয় ল্যাপটপ।  


নির্দল প্রার্থীর বিরুদ্ধে টাকা বিলির অভিযোগ উঠল নলহাটির ১২ নং ওয়ার্ডে। অভিযোগ, ভোটারদের প্রভাবিত করতে নির্দল প্রার্থী মহম্মদ নুরুল মুরতাজা বুথের কাছে টাকা বিলি করছিলেন। তৃণমূল প্রার্থী এক্রামুল হক প্রতিবাদ জানালে দু-জনের মধ্যে বচসা শুরু হয়।


পাঁশকুড়া পুরসভার ১৭টি ওয়ার্ডের মধ্যে দুটি ওয়ার্ডে আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে গিয়েছে তৃণমূল। ১৫টি ওয়ার্ডের লড়াইয়েও অশান্তি এড়ানো গেল না।


৮ নম্বর ওয়ার্ডে বাহারগ্রাম প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিজেপি প্রার্থী ও তাঁর দুই ছেলের ওপর দুষ্কৃতীরা চড়াও হয় বলে অভিযোগ। বিজেপির পোলিং এজেন্টকে মেরে বের করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। সাংবাদ মাধ্যমের কাজেও বাধা দেওয়া হয়। পুলিস গিয়ে বহিরাগতদের সরিয়ে দেয়।


১১ নং ওয়ার্ডে গুমাই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বুথ জ্যামের অভিযোগ করেন বিরোধীরা। EVM আছড়ে ভেঙে ফেলেন CPI প্রার্থী মমতা সিনহা। ভোট গ্রহণ বন্ধ রাখতে হয়।  


কুপার্স পুরসভার ১২টি ওয়ার্ডের মধ্যে ভোটগ্রহণ হল ১১টি ওয়ার্ডে। যত অশান্তি শুধুমাত্র ১ নম্বর ওয়ার্ডে। ঈশ্বরচন্দ্র প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃণমূল প্রার্থীর পোলিং এজেন্টকে থাপ্পড় মারার অভিযোগ ওঠে নির্দল প্রার্থী সুপ্রিয়া দের বিরুদ্ধে। থাপ্পড় মারার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন নির্দল প্রার্থী সুপ্রিয়া দে।



ভোট শুরু হতে না হতেই কুপার্স ক্যাম্পের ১০ নং ওয়ার্ডে পুরভবনের বুথে বিজেপির পোলিং এজেন্ট বাবাই বিশ্বাস উধাও। তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভয় দেখিয়ে এজেন্ট ভাঙিয়ে দেওয়ার অভিযোগ করে বিজেপি। অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল। 


 


ফুঁসছে তিস্তা, ময়নাগুড়িতে অস্থায়ী বাঁধ ভেঙে হু হু করে জল ঢুকেছে