নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজ্যে করোনার গ্রাফ এখন নিম্নমুখী। কিন্তু এলাকাভিত্তিক সংক্রমণে উদ্বেগ বাড়ছে প্রশাসনের। সেকারণেই কোথাও চালু হচ্ছে মাইক্রো কনটেনমেন্ট, তো কোথাও আবার ঝাঁপ পড়ছে দোকান-বাজারের। ব্যারাকপুরে যেদিন লকডাউনের মেয়াদ শেষ হল, সেদিন ভাটপাড়ায় দোকান-বাজার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিল পুরসভা। মাইক্রো মাইক্রো কনটেনমেন্ট চালু হয়েছে হাওড়া, দুই ২৪ পরগনা, পশ্চিম মেদিনীপুরে, এমনকী দার্জিলিংয়েও। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

করোনাকে যেন কিছুতেই বাগে আনা যাচ্ছে না! দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে এখনও শীর্ষে সেই উত্তর ২৪ পরগনাই। রাজ্যে যখন কিছু শিথিল হয়েছে বিধিনিষেধ, তখন সপ্তাহ জুড়ে লকডাউন চলেছে ব্যারাকপুরে। আগামী সোমবার থেকে তিনদিন আবার এলাকায় বাজার-দোকান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিল ভাটপাড়া পুরসভার। বাদ যাবে না ব্যারাকপুর ও পানিহাটি অঞ্চলের বেশ কয়েকটি বাজারও।


সোম থেকে বুধ বন্ধ
----------
পানিহাটি বাজার
সুখচর বাজার
তালপুকুর বাজার
নোনা চন্দনপুকুর বাজার
শান্তিবাজার
বাবুবাজার
নব তামারঘাট বাজার
লেনিনগড় বাজার
শ্যামনগর বাজার
রথতলা বাজার

 
স্রেফ বাজার বন্ধ রাখাই নয়, ভাটপাড়া, পানিহাটি, খড়দহ ও হালিশহর পুরসভার বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডকে আবার ইতিমধ্যেই মাইক্রো কনটেনমেন্ট  হিসেবেও ঘোষণা করেছে প্রশাসন। একই পরিস্থিতি হাওড়াতেও। মাইক্রো  মাইক্রো কনটেনমেন্টে জোনের আওতায় চলে গিয়েছে ঘুসুড়ির নস্করপাড়া, ডোমজুড় ও মাকড়দহ বাজার, সাঁকরাইলের চাঁপাতলা, রাজগঞ্জ এবং আন্দুল বাজার। আজ অর্থাত্‍ রবিবার থেকে তিনদিন ওইসব এলাকায় যথারীতি বাজার বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন।


দক্ষিণ ২৪ পরগনার রাজপুর-সোনারপুরে দিনে ২৫ জনেরও বেশি করোনা আক্রান্ত হচ্ছে। এলাকায় মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যা ৬। মুখ্য়মন্ত্রী হস্তক্ষেপের পর সোমবার থেকে বাজার-দোকান বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুরসভা। মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোনের চালু হয়েছে মেদিনীপুর শহর-জেলার একাধিক জায়গায়। বাদ নেই দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও দার্জিলিং-ও।