নিজস্ব প্রতিবেদন : ভাঙড়ে নির্দল সমর্থক খুনে গ্রেফতার তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলাম। বাড়ির পিছনের মাঠ থেকে মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে আরাবুলকে গ্রেফতার করেছে বারুইপুর জেলা পুলিস। আরাবুলের এক সঙ্গীকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। দু'জনের বিরুদ্ধেই খুনের মামলা রুজু করেছে পুলিস। খোঁজ চলছে আরাবুলের ভাই খুদেরও। খুদে এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শুক্রবার ভাঙড়ে নির্দল প্রার্থীদের মিছিলে গুলি চলায় হাফিজুল মোল্লা নামে এক নির্দল সমর্থকের মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী। আরাবুল ইসলামকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জি ২৪ঘণ্টার স্টুডিওয় সেকথা জানান তিনি। নির্দেশ পাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই আরাবুল ইসলামের বাড়িতে পৌঁছে যায় পুলিস। এই ঘটনায় রিপোর্ট তলব করেছে নির্বাচন কমিশনও। কীভাবে এই ঘটনা ঘটেছে তা বিস্তারিত জানতে চেয়েছে কমিশন। এদিকে এই ঘটনায় দোষীদের শাস্তির দাবিতে মরদেহ নিয়ে মশাল জ্বেলে রাতে অবরোধ বিক্ষোভ শুরু করেন অনেকে। পুলিসকে দেহ উদ্ধারে বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।


শুধু আরাবুল ইসলামই নয়। ভাঙড়ে নির্দল কর্মী খুনের ঘটনায় বাকি অভিযুক্তদেরও গ্রেফতার করতে হবে। যার মধ্যে রয়েছে আরাবুল ইসলামের ভাই খুদেও। মূলত এই দাবিতে সকাল থেকে পথ অবরোধে স্থানীয়রা। গাছের গুঁড়ি ফেলে বিভিন্ন জায়গায় অবরোধ। শুক্রবার ভাঙড়ে নির্দল প্রার্থীদের মিছিলে গুলি চলায়, হাফিজুল মোল্লা নামে এক নির্দল কর্মীর মৃত্যু হয়। ঘটনার কিছুক্ষণ পরই ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী আরাবুল ইসলামকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেন। তারপরই মোবাইল পোনের সূত্র ধরে, বাড়ির পিছনের মাঠ থেকে আরাবুল ইসলামকে গ্রেফতার করে বারুইপুর জেলা পুলিস। এই ঘটনার রিপোর্ট তলব রাজ্য নির্বাচন কমিশনেরও।


আরও পড়ুন- 'আরাবুলকে গ্রেফতার করুন', জি ২৪ ঘণ্টার স্টুডিওয় জানালেন মুখ্যমন্ত্রী