নিজস্ব প্রতিবেদন:  করোনা মোকাবিলায় ঘরবন্দি গোটা রাজ্য। বাড়ি থেকে এক পা না বেরনোর আবেদন রাজ্য প্রশাসন তথা চিকিত্সকদের। এই পরিস্থিতিতে বেশ কয়েকদিনের রসদ ঘরে মজুত করে নিয়েছেন অনেকেই। কিন্তু যাঁদের দিন আনা দিন খাওয়ার সংসার, তাঁদের কী হবে! নিজের এলাকায় দুঃস্থ পরিবারগুলির পাশে দাঁড়ালেন ভাঙড়ের তৃণমূলনেতা আরাবুল ইসলাম।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



বুধবার সকাল থেকেই তাই নিজের অনুগামীদের নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়লেন আরাবুল ইসলাম। ভাঙড়ের শোনপুর বাজার এলাকায় দুঃস্থ মানুষদের হাতে চাল, ডাল, আলু, কুমড়ো, পুঁইশাক তুলে দেন তিনি। সঙ্গে বাচ্চাদের খাওয়ার জন্য দুধও দেন। এদিন পাত্র হাতে দিয়ে বাড়ি বাড়ি ঘুরে দুধ বিতরণ করেন তিনি। আরাবুল ইসলামের সঙ্গেই ছিলেন ওহিদুল ইসলাম-সহ বেশ কয়েকজন। তবে প্রত্যেকেই নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখেই এই কাজ করেছেন।


লকডাউনের জের, এই প্রথম স্কাইপে মামলা শুনল হাইকোর্ট


প্রসঙ্গত, রাজ্যের দুঃস্থ পরিবারগুলিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন শাসক বিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারাই। রং, মতের উর্ধ্বে উঠে প্রত্যেকেই পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন অসহায় মানুষগুলোর পাশে। ভাঙড়ে আরাবুল ইসলামের ভূমিকায় খুশি এলাকাবাসী। অন্ততপক্ষে আগামী কয়েকদিনের পেটের জ্বালা মেটানোর চিন্তাটা কমলো তাঁদের!


প্রসঙ্গত, রাজ্যের দুঃস্থ পরিবারগুলিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন শাসক বিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারাই। রং, মতের উর্ধ্বে উঠে প্রত্যেকেই পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন অসহায় মানুষগুলোর পাশে। ভাঙড়ে আরাবুল ইসলামের ভূমিকায় খুশি এলাকাবাসী। অন্ততপক্ষে আগামী কয়েকদিনের পেটের জ্বালা মেটানোর চিন্তাটা কমলো তাঁদের!