নিজস্ব প্রতিবেদন: রামপুরহাটে বগটুইয়ে সোনা সেখের অগ্নিদগ্ধ বাড়ি থেকে উদ্ধার হল শাবল, হাঁসুয়া। ওইসব অস্ত্র দিয়েই হামলাকারীরা আক্রমণ করেছিল বলে অনুমান করছেন সিবিআইয়ের তদন্তকারীরা ও ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বগটুইটের ঘটনায় একটা তত্ত্ব উঠে আসছে, মারধর করে খুনের পর ঘরে ঢুকিয়ে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় নিহতদের। আজ অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনা তদন্ত অনেকটা সেই দিকেই এগচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে। বগটুইয়ের ঘটনায় এক আহত মহিলা পুলিসকে জানিয়েছিলেন, ঘরে আগুন লাগানোর আগে মারধর, হামলা চালানো হয়। সেই মহিলা অবশ্য হাসপাতালে মারা যান। ময়না তদন্তে নিহতের দেহে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে। ফলে মনে করা হচ্ছে ওইসব অস্ত্র ব্যবহার করে ঘরে ঢুকে নিহতদের উপরে হামলা চালিয়েছিল হামলাকারীরা। 



উল্লেখ্য, রবিবার রামপুরহাট সার্কেল ইন্সপেক্টেরের অফিসে আসেন সিবিআইয়ের একটি টিম। ওই দলের রয়েছে সিবিআইয়ের আইজি অখিলেশ সিং। স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিমের যারা আধিকারিক তাদের সঙ্গে তাঁরা কথা বলেন। সিটের আধিকারিকদের কাছ থেকে তাঁরা কেস ডাইরি ও অন্যান্য নথি হাতে নেবেন বলে জানা যাচ্ছে।  সিট যে এফআইআর করেছিল। সেই এফআইআর এর সূত্র ধরে একটি এফআইআর করেছে সিবিআই। এতে মোট ১০টি ধারায় ২১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে সিবিআই। আনারুল-সহ এদের অনেককেই অবশ্য গ্রেফতার করেছে সিট। এদের জেরা করলেই হামলার অনেককিছুই জানা যাবে বলে অনুমান করা হছ্ছে। এছাড়াও ঘটনার পর হাসপাতালে কী অবস্থায় আহতদের নিয়ে আসা হয় তা জানতে হাসপাতালেও যান তদন্তকারীরা। 


আরও পড়ুন-Weather Today: রবিবারে বাড়ল রবির তেজ, গরমে দাপটে নাজেহাল তিলোত্তমা


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)