নিজস্ব প্রতিবেদন : পঞ্চায়েত প্রধানের ধমকে জড়সড় হাসপাতাল সুপার। মৃত শিশুর নাকেই গুঁজে দেওয়া হল অক্সিজেনের নল। হাতে লাগানো হল স্যালাইনও। ব্যর্থ চেষ্টা চলল শিশুটিকে বাঁচানোর। ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শনিবার দুপুরে পুকুরে পড়ে যায় বছর দেড়েকের বর্ষা দাস।  হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে চিকিত্‍সকরা শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন। তারপরই খবর যায় বারোপেটিয়ার পঞ্চায়েত প্রধান তথা রোগী কল্যাণ সমিতির সদস্য কৃষ্ণ দাসের কাছে। পরিবারের লোকেরা দাবি করেন, 'শিশুর দেহে প্রাণ আছে।' পরিবারের আর্জি মেনে এরপর হাসপাতাল সুপারকে ফোন করেন পঞ্চায়েত প্রধান।


আরও পড়ুন, গার্ডেনরিচে একই পরিবারের ১৬ জনই ডেঙ্গি আক্রান্ত


প্রধানের কাছ থেকে ধমক খাওয়ার পরই মৃত শিশুকে মর্গ থেকে বের করে এনে তার নাকে ফের গুঁজে দেওয়া হয় অক্সিজেনের নল। শুরু হয় স্যালাইন দেওয়া। যদিও এখন পরিবারের তরফে দাবি, শিশুটি যদি মরে গিয়েই থাকে তবে কেন তার ফের চিকিত্‍সা শুরু করা হল? গোটা ঘটনা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক।