ওয়েব ডেস্ক: প্রায় ৩ মাসের বনধে নাস্তানাবুদ কুইন অফ হিলস। দুধের আকালে পুষ্টি থেকে বঞ্চিত পাহাড়ের শিশুরা। গোর্খাল্যান্ডের দাবি উসকে দিয়েছেন যাঁরা, তাঁদের দেখা নেই। কর্মী সমর্থকদের হাতেই এখন আন্দোলনের রাশ। দিশাহীন আন্দোলনে তটস্থ সাধারণ মানুষ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বনধ ডেকেছেন নেতারা। বনধ থাকবে কি থাকবে না তা নিয়ে নেতাদের মধ্যে চলছে আঁকচা আঁকচিও।  দুধের শিশুদের নিয়ে মায়েরা পড়েছেন বিপাকে। একরত্তিদের মুখের খাবার জোগাতে হিমসিম অবস্থা বাবা-মায়ের।


বিনয় তামাংরা বনধ প্রত্যাহার করায় বুকে যারা বল পেয়েছিলেন তাঁরাও এখন পিছু হঠেছেন। দোকান খোলা দূরের কথা দোকানের ধারেকাছেও তাঁরা ঘেঁষছেন না। কখন কী হয় এই আশঙ্কায় পাহাড়ের বাজারঘাট এখন শুনসান।


চোরাগোপ্তা নাশকতা বা বিস্ফোরণই শুধু নয়। প্রশাসনকে বেগ দিতে নানা রকম উগ্র আন্দোলনের পথে পাহাড়ের বিক্ষোভকারীরা। দার্জিলিং থেকে পেশক যাওয়ার রাস্তা গাছ ফেলে অবরুদ্ধ করা হয়েছে। বড় বড় গাছ কেটে রাস্তায় ফেলে রাখা হয়েছে। যে দার্জিলিং-হিমালয়ান ফরেস্ট সারা বিশ্বে প্রশংসিত, পাহাড়ের উগ্র আন্দোলনে কীভাবে তা ধ্বংস হচ্ছে দেখুন। ঘটনাস্থল থেকে ২৪ ঘণ্টার প্রতিনিধির এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট।


নোড়া দিয়ে থেঁতলে মহিলা খুন, উঠছে একাধিক প্রশ্ন