নিজস্ব প্রতিবেদন: দমদম গোড়াবাজার খুনে ব্যবহৃত বাইকটি  বাজেয়াপ্ত করল দমদম থানার পুলিস। জানা গিয়েছে, বাইকটি খুনে অভিযুক্ত বাচ্চু চালালেও অন্য আরেক জনের নামে রেজিস্ট্রেশন। বাইকের নম্বার প্লেটটি  কাদা মাখানো ছিল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

খুন করে পালানোর সময় যাতে চিহ্নিত  না করতে পারে তার জন্যই কী নম্বর প্লেটে  কাদা মাখানো ছিল, তা খতিয়ে দেখছে পুলিস। চুরির বাইক কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে । এই ঘটনার মূলঅভিযুক্ত  বাচ্চু দাস ও তার দুই সঙ্গী সুশান্ত মির্ধা ও শুভজিত্ চক্রবর্তীকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় । বুধবার তাদের বারাকপুর আদালতে পেশ করা হয়।


‘কেন্দ্রের প্রকল্প নিজের নামে চালাচ্ছে তৃণমূল'


 তদন্তে পুলিস জানতে পেরেছে, বরানগর,  বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে , কৃষ্ণনগর, ঝড় খালি, গোসাবা-সহ বিভিন্ন জায়গার সমাজবিরোধী কাজের সঙ্গে যুক্ত ধৃতরা।  পুরনো শত্রুতার জেরেই ধৃতরা গণেশকে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ।


গত সপ্তাহেই ভরসন্ধেয় গোড়াবাজারে ডেকরেটার্সের দোকানে ঢুকে পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে গুলি করা হয় গণেশ কুণ্ডু নামে দোকানের কর্মীকে।


আরও পড়ুন- মৃণাল তর্পণে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, বিমান বসু ও সীতারাম ইয়েচুরি


তদন্তে নেমে পুলিস জানতে পেরেছে, গত ৫ বছর ধরে দোকান চালাচ্ছিলেন গণেশ। মাসের শেষে যাবতীয় টাকাপয়সা সব মালিককে দিয়ে আসতেন। গোল বাঁধে এই দোকান চাসানো নিয়েই। পুলিস মনে করছে, দোকান হাতানোর ছক কষেছিল বাচ্চু। কিন্তু মালিককে দোকান বিক্রি করতে বারণ করেছিলেন গণেশ। পথের কাঁটা গণেশকে সরাতে তাই মাসখানেক আগে থেকেই গণেশকে খুনের পরিকল্পনা করা হয়। এরপর শুক্রবার সন্ধ্যায় বাচ্চু দাস বাইকে চাপিয়ে নিয়ে আসে আলাউদ্দিনকে। আলাউদ্দিন ভাড়াটে খুনি। সে-ই গণেশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়।