নিজস্ব প্রতিবেদন:  এখনও উত্তপ্ত হুগলির গুড়াপ। গ্রামের পর গ্রাম বিজেপির বাইক বাহিনীর তাণ্ডব।  প্রায় আড়াইশোটি বাইক দাপিয়ে বেড়াচ্ছে এলাকা। গ্রামে দেখা নেই পুলিসের। কার্যত ‘এরিয়া ডোমিনেট’ করছেন বিজেপি কর্মী সমর্থকরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



পুলিসের গুলিতে বিজেপি কর্মীর আহত হওয়ার ঘটনায় বৃহস্পতিবার সকাল থেকে উত্তপ্ত হুগলির গুড়াপ। অভিযুক্ত পুলিস অফিসার ও তৃণমূল কর্মীদের গ্রেফতারের দাবিতে ধনেখালি ফিডার রোড-সহ বিভিন্ন এলাকায় পথ অবরোধ করে চলছে বিক্ষোভ। রাস্তার মাঝে টায়ার জ্বালিয়ে চলছে বিক্ষোভ। ভাঙচুর করা হয় ওসি গাড়ি। থানা লক্ষ্য করে চলতে থাকে ইটবৃষ্টি।


জিডি বিড়লার কৃতী ছাত্রী কৃত্তিকা পালের বাবা-মাকেও নোটিশ পাঠাল আদালত


মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বাথানগড়িয়ার আসপাড়ায় 'জয় শ্রী রাম' বলা নিয়ে তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষ বাঁধে। সংঘর্ষে গুরুতর জখম হন এক বিজেপি সমর্থক। অভিযোগ, রাজনৈতিক সংঘর্ষের তদন্তে গিয়ে এক বিজেপি সমর্থকের গাড়ি আটকে, তাঁকে মারধর করে পুলিস।এরপরই গ্রামে ঢুকলে পুলিসকে ঘিরে বিক্ষোভ শুরু হয়। কেন একজন নিরপরাধকে মারা হল, সেই প্রশ্ন তোলেন গ্রামবাসীরা। পুলিসের সঙ্গে গ্রামবাসীদের ধস্তাধস্তি চলে। অভিযোগ, সেসময়ই গুলি চালায় পুলিস। গুলি লাগে জয়চাঁদ মালিক নামে এক বিজেপির সমর্থকের বুকে।


জানা গিয়েছে, গুলি চালানোর কথা মেনে নিয়েছে পুলিসও। পুলিসের দাবি, গন্ডগোলের সময় পিস্তল কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করছিলেন বিক্ষোভকারীরা। তখনই অসাবধানতায় গুলি চলে।