নিজস্ব প্রতিবেদন:  বাজির বলি তাজা কিশোর। সঙ্গে প্রৌঢ়। উত্‍সবেও কাঁদছে মগরাহাটের ধনপোতা গ্রাম।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শুক্রবার রাতে অনাবস্যার তিথিতে গ্রামে সর্বজনিন কালীপুজোর আয়োজন প্রায় সাড়া হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু ঢাকের বাদ্যি আর বাজল না। বরং উঠল কান্নার রোল।


আরও পড়ুন: ম্যাট্রিমনিতে ৫ দিনের আলাপ, প্রবাসী হবু বরকে বিশ্বাস করে মর্মান্তিক পরিণতি তরুণীর‌!


মণ্ডব থেকে ১০০ মিটার দূরে পরিত্যক্ত বাড়িতে তৈরি হচ্ছিল বাজি। আচমকাই বিকট শব্দে কেঁপে ওঠে গোটা এলাকা। কানফাঁটা আওয়াজে তখন ঘর থেকে বেরিয়ে এদিক-ওদিক শব্দের উত্স খুঁজছেন গ্রামবাসীরা।  ততক্ষণ বিস্ফোরেণ উড়ে গিয়েছে বাড়ির ছাদ, দাউ দাউ করে জ্বলছে গোটা বাড়ি।


আরও পড়ুন: বিয়ের আসরে চার হাত এক না হয়েও বেঁচে থাকল প্রেমিক-প্রেমিকার ভালোবাসা!


ঘরের ভিতর উঁকি দিতেই গা পাকিয়ে ওঠে গ্রামবাসীদের। দগ্ধ আর রক্তাক্ত চেহারা তখন ঘরের ভিতরে কাতরাচ্ছে এক কিশোর ও আরেক প্রৌঢ়। ১২ বছরের মৃগাঙ্ক নস্করের মৃত্যু হয় ঘটনাস্থলেই। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে মারা যান ৪২ বছরের শ্রীমন্ত মিদ্দে।  


আরও পড়ুন: আলমারি খুলতেই জামা কাপড়ের ভিতর থেকে মাথা উঁচু করল সে...


বিস্ফোরণের পর ঘটনাস্থলে যায় মগরাহাট থানার পুলিস। আসেন অতিরিক্ত পুলিস সুপার চন্দ্রশেখর বর্মণ। ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পুজোর উদ্যোক্তারা পলাতক। মুখে কুলুপ এলাকাবাসীর।