নিজস্ব প্রতিবেদন: মর্গেই পড়েছিল এতদিন। উদ্ধার হওয়ার এক মাস পর নিখোঁজ পুলিস আধিকারিকের দেহ শনাক্ত করলেন পরিবারের লোকেরা। মৃতের মোবাইল ফোনটি কিন্তু পাওয়া যায়নি এখনও। কীভাবে মারা গেলেন তিনি? দেহটি মর্গেইবা কেন পড়েছিল? তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জানা গিয়েছে, ওই পুলিস আধিকারিকের নাম পার্থ চৌধুরী। বিধাননগর পুলিস কমিশনারেটের অন্তর্গত রাজারহাট থানায় কর্মরত ছিলেন তিনি। স্ত্রী ও ছেলে নিয়ে থাকতেন হাওড়ার বেলুড়ের একটি আবাসনে। চুঁচুড়ার রবীন্দ্রনগরে থাকেন মা ও ভাই। পরিবারের লোকেরা জানিয়েছেন, দুর্গাপুজোর ষষ্ঠীর দিন বেলুড়ের বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন পার্থ, আর ফেরেননি। তখন বেলুড় থানায় নিখোঁজ ডায়েরিও করেছিলেন ওই পুলিস আধিকারিকের ভাই।



আরও পড়ুন: Video: ওড়ার ক্ষমতা নেই! মেদিনীপুরে চিনা মাঞ্জায় ডানা কাটা গেল চিলের


এরপর কেটে যায় আরও বেশ কয়েকটা দিন। ২০ অক্টোবর হাওড়ার বালি ব্রিজের কাছে অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তির দেহ পড়তে থাকতে দেখা যায়। বালি থানার পুলিস যখন উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়, তখন ওই ব্যক্তিকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। ময়নাতদন্তের পর দেহটি পাঠিয়ে দেওয়া হয় হাওড়া পুলিসের মর্গে। এতদিন দেহ সেখানেই পড়েছিল। কীভাবে মৃতের পরিচয় জানা গেল? সম্প্রতি পার্থ চৌধুরীর নামে নিখোঁজ ডায়েরি নজরে আসে পুলিস। এরপরই দেখা যায়, বালি ব্রিজ থেকে যে দেহটি উদ্ধার হয়েছিল, সেটি রাজারহাট থানার নিখোঁজ পুলিস আধিকারিকের! খবর দেওয়া হয় তাঁর পরিবারের লোকেদের। এদিন হাওড়ার পুলিস মর্গে গিয়ে দেহটি শনাক্ত করেন তাঁরা। 


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)