নিজস্ব প্রতিবেদন: ভবানীপুরের পাশাপাশি জঙ্গিপুর ও সামশেরগঞ্জ কেন্দ্রেও জয়ী হল তৃণমূল কংগ্রেস। জঙ্গীপুর কেন্দ্রে জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের জাকির হোসেন। ৯২ হাজার ৬১৩ ভোটে জয় তুলে নিয়েছেন জাকির। অন্যদিকে, সামশেরগঞ্জে জয়ী হয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের আমিরুল ইসলাম। তবে লক্ষনীয়ভাবে সামশেরগঞ্জে গত বিধানসভা নির্বাচনের তুলনায় অনেকটাই ভোট বাড়িয়ে ফেলেছে কংগ্রেস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-LIVE: ব্যবধান ক্রমশ বাড়ছে, জঙ্গিপুর ও সামশেরগঞ্জে জয়ের পথে তৃণমূল


সামশেরগঞ্জে ভোট পাওয়ার হার বাড়িয়ে ফেলেছে কংগ্রেস। গত বিধানসভা নির্বাচনে কংদ্রেস ভোটব্যাঙ্কে যে ধস নেমেছিল তা অনেকটাই সামলে নিয়েছে কংগ্রেস। গতবার এই কেন্দ্রে কংগ্রেস-বাম জোট পেয়েছিল ৪০ হাজারের কিছু বেশি ভোট। এবার এই কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী জইনুর ইসলাম প্রথমে ঠিক করেছিলেন তিনি লড়াই করবেন না। পরে মত বদল করে ময়দানে নামেন। ফলে প্রচারে খুব বেশি সময় পাননি। খুব বেশি হলে ৫-৬ দিন প্রচার করেছেন। তার মধ্যেই ভোট পেয়েছেন ৭০ হাজারেরও বেশি।


সামশেরগঞ্জে কংগ্রেসের হার সত্বেও ভোট বাড়া নিয়ে প্রদেশ কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী বলেন, এই কেন্দ্রে খুব ভালো লড়াই হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। কিন্তু যিনি কংগ্রেস প্রার্থী তিনি ময়দানে নামতে দেরি করে ফেলেছিলেন। উনি খুবই সজ্জন মানুষ। মাত্র ৬ দিন উনি প্রচার করেন। ফলে যে আসনটা আরও একটু চেষ্টা করলে জিততে পারতাম সেটায় হারতে হয়েছে। তবে ভোট আমাদের বেড়েছে। অর্থাত্ ভোটে কংগ্রেস হেরে গেলেও হারিয়ে যায়নি। এরকম পরিস্থিতির মধ্যেও আমরা ভোট বাড়াতে পেরেছি।


আরও পড়ুন-By-Poll Result: Mamata-তেই ভরসা ভবানীপুরের, ভাঙলেন ২০১১-র ব্যবধান


তৃণমূল কংগ্রেস প্রশাসানকে ব্যবহার করেছে বলে অভিযোগ করলেন অধীর চৌধুরী। তিনি বলেন, প্রশাসন খোলা হাতে, গুন্ডাদের সাহায্য করেছে। ৪৭টি বুথে আমরা কোনও এজেন্ট দিতে পারিনি। সন্ত্রাসের এই বাতাবরণের মধ্যেও সামশেরগঞ্জের মানুষে যেভাবে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন তার জন্য তাঁদের ধন্যবাদ।


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)