নিজস্ব প্রতিবেদন:  ময়নাগুড়িতে মোদীর সভা। ঠিক তার আগেই জলপাইগুড়িতে কলকাতা হাইকোর্টের সার্কিট বেঞ্চ স্থাপনে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সিলমোহর। বাসিন্দাদের অভিনন্দন জানাতে রাতেই মাইক নিয়ে প্রচারে নেমে পড়ে বিজেপি। এবার শুধু রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের অপেক্ষা। খুব তাড়াতাড়ি সেটাও মিলবে, আশাবাদী বার অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট তথা বিজেপি নেতা গৌতম পাল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী উত্তরবঙ্গে আসার ঠিক আগে বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চ গঠন অনুমোদন করল কেন্দ্রীয় সরকার। উত্তরবঙ্গের চারটি জেলা, দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার পড়বে সার্কিট বেঞ্চের আওতায়।


আরও পড়ুন: সমকামী সম্পর্কে ‘না’ বলাতেই খুন. মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর রহস্যমৃত্যুতে চাঞ্চল্যকর তথ্য


প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চের অনুমোদন দিয়েছিল। কিন্তু তা এখনও পর্যন্ত বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। ডাকবাংলোয় অস্থায়ী সার্কিট বেঞ্চ গড়তে উদ্যোগী হয়েছিল রাজ্য। ৮ কোটি টাকা ব্যয়ে পরিকাঠামো তৈরি করা হয়। ডাকবাংলো সাজিয়ে তোলা হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা বাস্তবায়িত করা সম্ভব হয়নি।


আরও পড়ুন: নিউটাউনের সাপুরজি মার্কেটে ভয়াবহ আগুন, ভস্মীভূত ২০ টি দোকান


কেন্দ্রের অনুমতি না মেলায় সার্কিট বেঞ্চ উদ্বোধন করা সম্ভব হয়নি। এর প্রতিবাদে বিক্ষোভে বসেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।  উত্তরবঙ্গের মন্ত্রীরাও সঙ্গে ছিলেন। এবারের ময়নাগুড়ি সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী  সার্কিট বেঞ্চের সবুজ সঙ্কেত দেবেন বলেন মনে করা হচ্ছে।