নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রশাসনের হস্তক্ষেপে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে উঠে গেল সরকারি হাসপাতালের বহির্বিভাগে চিকিত্সকদের ধর্মঘট। মঙ্গলবার সকাল থেকে ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের ডাকে কলকাতা-সহ রাজ্যের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে শুরু হয় চিকিত্সকদের ধর্মঘট। আগাম খবর না-থাকায় হাসপাতালে চিকিত্সা করাতে এসে হয়রানির মুখে পড়েন রোগী ও তাঁদের আত্মীয়রা। খবর পেয়ে তত্পর হন রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষকর্তারা। অবিলম্বে ধর্মঘট তুলতে চিকিত্সক সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন তাঁরা। এর পরই প্রশাসনের আবেদনে সাড়া দিয়ে ধর্মঘট তুলে নেন চিকিত্সকরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: IMA-র ডাকে আজ বারো ঘণ্টার ধর্মঘট, দেশজুড়ে চিকিত্সায় ভোগান্তির আশঙ্কা
সকালের ছবিটা ছিল অন্যরকম। রাজ্যের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালের আউটডোরে ছিল রোগীদের লম্বা লাইন। জাতীয় মেডিক্যাল কমিশন বিলের প্রতিবাদে আইএমএ-র ডাকা ১২ ঘণ্টার ধর্মঘটে মঙ্গলবার সকালে সরকারি হাসপাতালের বহির্বিভাগগুলিতে ছিল ভোগান্তির চিত্র। কিন্তু বেলায় প্রশাসনের শীর্ষ স্তরের হস্তক্ষেপে হঠাত্ই বদলে গেল ছবিটা। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল-সহ একাধিক সরকারি হাসপাতালে শুরু হল আউটডোর পরিষেবা।  কার্যত চাপে পড়ে কিছুটা অবস্থান বদল করল আইএমএ-ও। 


আরও পড়ুন: পিকনিকে বচসা, বঁটির কোপে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
এপ্রসঙ্গে আইএমএ-এর রাজ্য শাখার সদস্য শান্তনু সেন বলেন, ‘পরিষেবা দেব না, একথা আমরা কখনই বলিনি। ভুল বোঝাবুঝির কয়েক জায়গায় আউটডোর পরিষেবা বন্ধ ছিল।‘ 
অন্যদিকে, তৃণমূলপন্থী চিকিত্সক সংগঠনের নেতা নির্মল মাজি বলেন, ‘আমরা অমানবিক ধর্মঘটের পক্ষে নই, প্রতীকি ধর্মঘটের পক্ষে।‘