বিক্রম দাস: ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে এবার গরু পাচারে নজর সিবিআই-এর। বিএসএফের দেওয়া রিপোর্টের পর পাচার রুখতে তৎপর হয়েছে গোয়েন্দা সংস্থা। বিএসএফের রিপোর্ট অনুযায়ী এ কথা স্পষ্ট হয়েছে যে, এই পাচার চক্রের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন প্রশাসনিক কিছু আধিকারিক। পাশাপাশি যোগ রয়েছে বেশ কিছু রাজনৈতিক নেতারও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


রিপোর্টের ভিত্তিতে ইতিমধ্যেই প্রাথমিক তদন্ত সেরেছে সিবিআই-এক কর্তারা। তাঁদের রিপোর্টেও উঠে এসেছে একাধিক তথ্য। সিবিআই সদর দফতর সূত্রে খবর, সম্প্রতি এ বিষয়ে বিএসএফের তরফে অভিযোগ জানানো হয় সিবিআই-এর কাছে। অভিযোগে জানানো হয় যে, ভারত ও বাংলাদেশ সীমান্তের বেশ কিছু জায়গা থেকে গরু পাচার করা হচ্ছে। তাঁদের সন্দেহ কোনও স্থানীয়দের মাধ্যমে নয়। কার্যত সংগঠিত কোনও দলের পরিকল্পনা মাফিকই দিনের পর দিন চলছে এই পাচারের কাজ। যার নেপথ্যে বিশাল কোনও আন্তর্তজাতিক চক্র রয়েছে বলেই মনে করছেন সিবিআই-এর শীর্ষ কর্তারা।


আরও পড়ুন: বারুইপুরে হাসপাতাল চত্বরেই বিকোচ্ছে মাদক দ্রব্য, গ্রেফতার মহিলা


অভিযোগের পরই  সিবিআই-এর তরফ থেকে একটি প্রাথমিক তদন্ত করা হয়। ভারত-বাংলাদেশের সেই সব সীমান্তে গিয়ে ঘুরে দেখেন সিবিআই আধিকারিকরা। এরপর তদন্তের রিপোর্ট পেশ করা হয় সিবিআই-এর তরফে। রিপোর্টে বিএসএফ এবং সিবিআই সদর দফতরকে বলা হয় যে, প্রাথমিক তদন্তের পর এই ইস্যুতে দিল্লিতে এফআইআর দায়ের করা যেতে পারে। আর সেই মতোই এফআইআর দায়ের করার প্রস্তুতিও শরু করেছে সিবিআই।