অরূপ বসাক: উত্তর পূর্ব ভারতের অন্যতম আকর্ষণীয় এবং রহস্য ঘেরা স্থানটির নাম ডুয়ার্স, এটি যে শুধু মাত্র কথার কথা নয় তার প্রমাণ মেলে বাংলা সাহিত্য জগতের দুই দিকপাল লেখক সমরেশ মজুমদার এবং শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের নানান সৃষ্টি থেকেই। তবে আজও সেই ডুয়ার্সের পরতে পরতে কত অজানা বিষয় লুকিয়ে আছে তার খোঁজ পেতে অবশ্যই আপনাকে হাতিয়ার করতে হবে ভ্রমণকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-'আশা করছি দেহাংশ পাওয়া যাবে', খালে জাল ফেলে চলছে তল্লাশি


সালটা ১৯৩০-৩১ ইংরেজ শাসনে গতি আনতে জলপাইগুড়ির তিস্তা পাড়ের দোমোহনীতে স্থাপিত হল বেঙ্গল ডুয়ার্স রেলওয়েজ। লাটাগুড়ির জঙ্গল পথে ধরে রেল লাইন বিছানো হল চালশা থেকে মালবাজার পর্যন্ত। সেই থেকেই রেল মানচিত্রে নিজের জায়গা করে নিল চালসা রেল স্টেশন।


দেড়শো  বছর পেরিয়ে গেলেও আজও স্বমহিমায় জ্বলজ্বল করছে উত্তরবঙ্গের পর্যটন মানচিত্রের এপিসেন্টার ডুয়ার্সের চালসা রেল স্টেশন, বেড়েছে ট্রেনের সংখ্যা। প্রাচীণ এই রেল স্টেশনের মুকুটে যুক্ত হয়েছে নতুন পালক পর্যটকদের জন্য নির্ধারিত ভিস্তা ডোম এর মত হাই স্ট্যাটাস ট্রেনের স্টপেজ। আর এতেই যেন বাড়তি উৎসাহ উদ্দীপনার সৃষ্টি করছে চালসা রেল স্টেশন মাস্টার থেকে অন্যান্য কর্মীদের মধ্যে।



দেশ বিদেশের পর্যটকদের স্বাগত জানাতে পুরো স্টেশনটিকে সুসজ্জিত করা হয়েছে ডুয়ার্সের দুর্লভ অর্কিড সহ নানান গাছ পালা দিয়ে। এই সাজসজ্জা প্রসঙ্গে স্টেশন মাস্টার রহণ কুমার জানান,
ডুয়ার্সে আসা দেশ বিদেশের পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণীয় স্টেশন এই মুহূর্তে চালসা রেল স্টেশন, আমরা পর্যটকদের সামনে এই রেল স্টেশনের মাধ্যমে এক টুকরো ডুয়ার্সকে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি মাত্র। স্টেশনের সব জায়গায় রয়েছে নানা অর্কিড থেকে ভিন্ন প্রজাতির ফুল যা এই স্টেশনকে আরো সুন্দর করে তুলেছে।



(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)