নিজস্ব প্রতিবেদন: পুলিসের বিরুদ্ধে বাধা দেওয়ার অভিযোগ। ব্যারিকেড ভেঙে ঢোকার চেষ্টা বিজেপি কর্মীদের। পুলিসের সঙ্গে ধস্তাধস্তি। গেরুয়াশিবিরের রথযাত্রাকে (Rath Yatra) কেন্দ্র ধুন্ধুমারকাণ্ড কাঁচরাপাড়ায় (Kanchrapara)। প্রতিবাদে বনগাঁ রোডে অবরোধ করে চলল বিক্ষোভ। এলাকায় তুমুল উত্তেজনা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

৬ ফ্রেরুয়ারি নবদ্বীপ থেকে প্রথম রথযাত্রাটির সূচনা করেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। এদিন নোয়াপাড়া বিধানসভা এলাকা  থেকে কাঁচরাপাড়ার দিকে যাচ্ছিল সেই রথযাত্রাটি। রথে ছিলেন মুকুল রায়ের (Mukul Roy) ছেলে শুভ্রাংশু রায়। গেরুয়াশিবিরের অভিযোগ, বীজপুর শহরে ঢোকার মুখে কাঁপা মোড় এলাকায় রাস্তায় ব্যারিকেড করে রেখেছিল পুলিস। কেন? পুলিসের দাবি, কাঁপা মোড় থেকে বনগাঁ রোড পর্যন্ত রথযাত্রার অনুমতি নেওয়া হয় না। কিন্ত বিজেপি কর্মী তা মানতে অস্বীকার করেন। ব্যারিকেড ভেঙে এগনোর চেষ্টা করলে পুলিসের সঙ্গে রীতিমতো ধস্তাধস্তি শুরু হয়ে যায় তাঁদের। ঘটনাকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় গোটা এলাকা। বিজেপি কর্মীদের উপর লাঠিচার্জ করা হয় বলে অভিযোগ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন কৈলাস বিজয়বর্গীয় (Kailash Vijayvargiya)। বনগাঁ রোড অবরোধ করে বেশ কিছুক্ষণ ধরে অবস্থান বিক্ষোভ। শেষপর্যন্ত পুলিসের আশ্বাসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।


আরও পড়ুন: 'রুইয়ার বাড়িতে ২ জন BJP নেতা থাকেন', বিস্ফোরক Mamata


উল্লেখ্য, দিন কয়েক উত্তর ২৪ পরগনার মিনাখাঁয় বিজেপি রথযাত্রাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়েছিল। স্রেফ রথ আটকেই নয়, সেবার খোদ বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh) কনভয় লক্ষ্য করেও বোমাবাজির অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ঘাসফুল শিবিরের পাল্টা দাবি ছিল, তাদের পার্টি অফিসেও হামলা চলেছে। দীর্ঘক্ষণের চেষ্টায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশবাহিনী, র‍্যাফ, কমব্যাট ফোর্স। সংঘর্ষে জখম বেশ কয়েকজন।