ওয়েব ডেস্ক: রানাঘাটকান্ডে চিটফান্ড যোগ। অভিযুক্ত অবোধ চিটফান্ডের এজেন্ট ছিল। মাথার ওপর আমানতকারীদের টাকা ফেরানোর চাপ। টাকার জন্য মরিয়া অবোধ ৯০ হাজার টাকা না পেয়ে বাবা-মাকেও পুড়িয়ে মারতেও দ্বিধা করেনি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

৯০ হাজার টাকা... তার জন্যই বাবা-মাকে পেট্রোল ঢেলে পুড়িয়ে দিল ছেলে।   টাকার জন্য কেন এত মরিয়া অবোধ? মোটা কমিশন... খাটনি কম। চিটফান্ডের ফাঁদে পা দেয় অবোধ বিশ্বাস। বেসিল ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড নামে একটি চিটফান্ড কোম্পানির এজেন্টের কাজে যোগ। প্রতিবেশীদের কয়েক লক্ষ টাকার আমানত জমা দেয় কোম্পানিতে। কোম্পানি বন্ধের পর কাউকেই ফেরাতে পারেনি টাকা। জমানো টাকা ফেরত  না পেয়ে অবোধের বিরুদ্ধে মামলা করেন আমানতকারীরা।


চিটফান্ড কোম্পানিতে টাকা রেখে পথে বসেন অবোধের প্রতিবেশী দুলালি চৌধুরী ও তাঁর চার ছেলে। দুলালির পরিবার একা নয়। অবোধের ওপর ভরসা রেখে পথে বসেছেন গ্রামে এমন মানুষের সংখ্যা কম নয়। আর তা নিয়ে পরিবারে অশান্তি লেগেই থাকত।


বাবার থেকে পাওয়া ভাগের জমিতে ধান ও পাট চাষ করে অবোধ কিছু টাকা মিটিয়েও ছিল। কিন্তু তা নেহাতই সমুদ্রের কাছে একফোঁটা জলের মতোই।তাই বাবার জমির সেগুন কাঠের দিকে নজর ছিল অবোধের। তদন্তকারীরা বলছেন সেজন্যই খুন। যদিও তা মানতে নারাজ অভিযুক্ত অবোধ। আপাতত কল্যাণী হাসপাতালে চিকিত্সা চলছে অবোধের। সুস্থ হওয়ার পর তাকে জেরা করতে চায় পুলিস।


গাইঘাটায় অপমানে আত্মঘাতী দশম শ্রেণির ছাত্রী