নিজস্ব প্রতিবেদন : ভাগাড়কাণ্ডে তদন্তভার হাতে নিল সিআইডি। এতদিন এই ঘটনার তদন্তের দায়িত্ব ছিল বজবজ থানার পুলিস। কিন্তু যেভাবে রাজ্যজুড়ে পচা মাংসের কারবার জাল বিস্তার করেছে, তাতে এবার রাজ্য গোয়েন্দা সংস্থাকেই তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হল। অন্যদিকে পচা মাংসের কারবার রুখতে জেলায় জেলায় চলছে তল্লাসি অভিযান।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এদিন রাজপুর-সোনারপুরের বিভিন্ন বাজারে অভিযানে নামে পুরসভা। নেতৃত্বে ছিলেন এক নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পাপিয়া হালদার। মাংস ও মাছের দোকান, বিভিন্ন রেস্তোরায় অভিযান চালানো হয়। নমুনা সংগ্রহ করেন আধিকারিকরা। উদ্ধার হয় ফ্রিজে রাখা বহুদিনের বাসি ভাত, বিরিয়ানি এবং মাংসের বিভিন্ন পদ।


অভিযোগ, চালান ছাড়াই বসিরহাট থেকে মুরগি এনে বিক্রি করা হচ্ছে বিভিন্ন দোকানে। একথা জানতে পেরে কাউন্সিলর পাপিয়া হালদার সাফ জানিয়ে দেন, রসিদ  ছাড়া ব্যবসা করা যাবে না। নজরদারির পাশাপাশি সচেতনতা বৃদ্ধির ওপরও জোর দেন তিনি।


আরও পড়ুন, ফ্রিজারের মাংস বিক্রি করলেই লাইসেন্স বাতিল, ভাগাড়কাণ্ডে দাওয়াই পুরসভার


একইসঙ্গে তত্‍পর জলপাইগুড়ি পুরসভা ও পুলিসও। বিভিন্ন রেস্তোরাঁর পাশাপাশি অভিযান হয় প্যাকেটজাত মাংসের দোকানেও। দেশবন্ধুপাড়ার নামী মাংসের দোকান থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয় প্রচুর পরিমাণে মেয়াদ উত্তীর্ণ মাংস ও পনির।